ওয়েব ডেস্ক: বিজেপির মোকাবিলায় এবার আসরে নামলেন তৃণমূলপন্থী বুদ্ধিজীবীরা।ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট হলে সভা করলেন তাঁরা। উন্নয়নে পাল্লা দিতে না পেরে গেরুয়া শিবির ভেদাভেদের রাজনীতি উস্কে দিচ্ছে বলে উঠল অভিযোগ। মুখ্যমন্ত্রীর সুরেই মেকি হিন্দুত্বের অভিযোগে বিজেপিকে কাঠগড়ায় তুললেন বাংলার বিদ্বজ্জনেরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রামনবমীর কড়া মিছিলের পর রাজ্যে অমিত শাহ। কর্মীদের চাঙ্গা করার চেষ্টা করলেন। দাবি করলেন, বাংলায় আসছে পদ্ম শাসন। তোষণের অভিযোগ করলেও এড়িয়ে গেলেন উগ্র হিন্দুত্ববাদী কথাবার্তা। উল্টে, কলকাতা-শিলিগুড়িতে বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে সভা করে গেলেন বিজেপি। 
সভাপতি। 


তৃণমূল বিজেপির সাম্প্রতিক সংঘাতে বুদ্ধিজীবীদের সামনে আনার চেষ্টা প্রথম শুরু করে বিজেপি। বাংলা দখলের লক্ষ্যে তাদের এই পরিকল্পনা মেপে নিতে ভুল করেনি তৃণমূল। পালাবদলের পর বঙ্গের বিদ্বজ্জনেদের একটা বড় অংশ ঘাসফুল শিবিরে। এ বার পথে নামলেন তাঁরা। শুক্রবার, ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট হলে গেরুয়া শিবিরের মতাদর্শের বিরুদ্ধে সভা করেন তৃণমূলপন্থী বুদ্ধিজীবীরা। ছিলেন, ঘাসফুলের শীর্ষ নেতারাও। ভেদাভেদ তৈরিতে বিজেপির বিরুদ্ধে মেকি হিন্দুত্বের রাজনীতির অভিযোগ করেন তাঁরা। 


২০১১-র পালাবদলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন বুদ্ধিজীবীরা। এ বার পদ্ম শিবিরও সেই পথে হাঁটার চেষ্টা করছে। হিন্দুত্বের প্রচার চললেও অমিত শাহ রাজ্যে এসে এই লাইনে সুর চড়াননি। বিদ্বজ্জনেদের পাশে পেতেই তাঁর এই কৌশল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। বিজেপির কৌশল যাতে কল্কে না পায় সে জন্য বেশি দেরি না করে ঘাসফুল শিবিরও পাল্টা
বুদ্ধিজীবীদের মাঠে নামিয়ে দিল। এমনই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।