নিজস্ব প্রতিবেদন: হাঁসফাঁস গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণ। আর গ্রীষ্ম মানেই বাঙালির পাহাড়-যাত্রা। তবে এ বছর কিন্তু বড্ড মুড-সুইং হচ্ছে দার্জিলিংয়ের। প্রকৃতির খেয়ালখুশিই বলতে পারেন। বৃষ্টি-বাদলে মনখারাপ আর কাটছেই না পাহাড়ি রানির।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- ১৪ মে ভোট? আজ স্পষ্ট করবে আদালত


কুইন অফ হিলস্টেশনস..। পাহাড় ঘেরা একরত্তি শহর। চোখের সামনেই মাথা তুলে দাঁড়িয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার ধবধবে চূড়া। কিন্তু এ বছরের শুরু থেকেই বেজায় মুখভার শৈলশহরের। অকালবৈশাখী আর বৃষ্টিতে নাজেহাল দার্জিলিং। এ বছর সেভাবে গ্রীষ্ম আসেইনি পাহাড়ের কোলে। হাড়কাঁপানো শীতের পরই পাহাড়ে জাঁকিয়ে বসেছে বর্ষা। ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। আর তার সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া। পুরোদস্তুর বর্ষার আমেজ পাহাড়জুড়ে।   সকাল-বিকেল-রাত যখনতখন ভিজছে রানি। মেঘের আড়ালে মুখ লুকিয়ে আছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। সূর্যেরই দেখা নেই। তাই টাইগার হিলও জনমানবহীন!


আরও পড়ুন- চোপড়ায় মিটিং চলাকালীন বিজেপি কর্মীকে গুলি করে খুন, অভিযোগ তৃণমূলের দিকে


বৃষ্টির হাত ধরে হিমের পরশ ফিরেছে পাহাড়ে। এপ্রিল, মে-তে ঢেলে বিকোচ্ছে শীতের পোশাক। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ছাতার বিকিকিনি। তবে অপ্রত্যাশিত বৃষ্টিতে বেজায় খুশি পাহাড়বাসী। 


পাহাড়ের মনখারাপ। কাঞ্চনজঙ্ঘার দীর্ঘ অদর্শনে হতাশ পর্যটকরাও। পাহাড়ি বৃষ্টি অনেকের কাছেই বিড়ম্বনা। কেউ কেউ আবার বৃষ্টি দেখতেই নেমে পড়েছেন রাস্তায়। বৃষ্টিতে পাহাড়ের চোখ ধাঁধানো সবুজ-সাজ, সেটাই বা কম কী?


আরও পড়ুন- শয়তানির নাটক করছে বিরোধীরা, রাজ্যের একজন মানুষের মৃত্যুও কাম্য নয় : মমতা