ওয়েব ডেস্ক : মোর্চার অশান্তিতে বিপাকে পাহাড়ে আটকে পড়া কয়েক হাজার পর্যটক। তাঁদের নিরাপদে ফেরাতে জরুরি ভিত্তিতে একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্য সরকার। পর্যটকরা না ফেরা পর্যন্ত পাহাড়েই থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী। বিক্ষোভের আন্দোলনে জ্বলল পাহাড়। আর বিপদে পড়লেন এঁরা। যাঁদের সঙ্গে এই অশান্তির দূর দূরান্তে কোনও সম্পর্ক নেই। পাহাড়ের রানির প্রেমে পড়ে যাঁরা ছুটে গিয়েছিলেন উত্তরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সমতলেও অশান্তির আঁচ টের পাওয়া গেল। শিলিগুড়ি থেকেই বিপরীত মুখী বহু পর্যটক। পাহাড়ে যাঁরা আটকে পড়েছেন, তাঁদের নামিয়ে আনতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্য সরকার। পর্যটকদের নামিয়ে আনতে তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ট থেকে অতিরিক্ত বাস চালাবে উত্তরবঙ্গ রাজ্য পরিবহণ নিগম। তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি ২ ঘণ্টা অন্তর বাস ছাড়বে সমতলের উদ্দেশে। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন, বাগডোগরা বিমানবন্দর এবং তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ডে খোলা হয়েছে হেল্প ডেস্ক। ভোর ৫ টা নাগাদই খুলে যাবে বাগডোগরা বিমানবন্দর, যে কজন পৌছবেন সকলকেই প্লেনে তোলা হবে। আটকে থাকার পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তা ও রসদের যোগান নিশ্চিত করতেও উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য।


আরও পড়ুন- উপস্থিত মুখ্যমন্ত্রী, আন্দোলনে মোর্চা...পাহাড়ে জ্বলল আগুন!


পর্যটকরা নির্বিঘ্নে নেমে আসা পর্যন্ত পাহাড়েই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। মন্ত্রিসভার অধিকাংশ সদস্যই অবশ্য পাহাড় থেকে নেমে এসেছেন।