বহরমপুর শহরে চলছে লাগাতার গাছ কাটা, প্রতিবাদ শুধু সোশ্যাল নেটওয়ার্কে
গাছ মারো। দামের লোভে। ঝরুক সবুজ রক্ত। শেষ হয়ে যাক অক্সিজেন। পরোয়া নেই। বহরমপুর শহরে তাই তো হচ্ছে! ইতিহাসের শহর। নবাবিয়ানা, ঐতিহ্য। প্রাচীন, অতি প্রাচীন গাছের আর ঠাঁই নেই সেখানে। খুল্লমখুল্লা চলছে এই খুনোখুনি। কী দোষ? জীবন দেওয়া? প্রাণভরে অক্সিজেনের যোগান যুগিয়ে যাওয়া? সভ্যতার আদালতে এর শাস্তি হবে না, হয় নাকি! ধীরে ধীরে মৃত্যু। স্লো পয়জন। এটাই নাকি এদের ভবিতব্য!ঐতিহ্যময়, সবুজ স্কোয়ার ফিল্ড গ্রাউন্ডেও তাই যেন ধূসর ছায়া।
ওয়েব ডেস্ক: গাছ মারো। দামের লোভে। ঝরুক সবুজ রক্ত। শেষ হয়ে যাক অক্সিজেন। পরোয়া নেই। বহরমপুর শহরে তাই তো হচ্ছে! ইতিহাসের শহর। নবাবিয়ানা, ঐতিহ্য। প্রাচীন, অতি প্রাচীন গাছের আর ঠাঁই নেই সেখানে। খুল্লমখুল্লা চলছে এই খুনোখুনি। কী দোষ? জীবন দেওয়া? প্রাণভরে অক্সিজেনের যোগান যুগিয়ে যাওয়া? সভ্যতার আদালতে এর শাস্তি হবে না, হয় নাকি! ধীরে ধীরে মৃত্যু। স্লো পয়জন। এটাই নাকি এদের ভবিতব্য!ঐতিহ্যময়, সবুজ স্কোয়ার ফিল্ড গ্রাউন্ডেও তাই যেন ধূসর ছায়া।
আরও পড়ুন অবশেষে বাড়ি ফিরছেন অসমের মেঘনাদ মুণ্ডা
শহরের এই বয়স্করা আজ এভাবেই অনাদরে পড়ে। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে শিরদাঁড়া।বিষিয়ে যাচ্ছে বাতাস। পরোয়া নেই। জীবনের অধিকার এদের অন্তত নেই। অভিযোগ, চোরাকারবারীদের নজরে পড়ে এখন মৃত্যুমুখে শহরের প্রাচীন-দুষ্প্রাপ্য গাছগুলি। কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে গাছ 'খুন' করে তা বিক্রির অসাধু চক্র গড়ে উঠেছে ।সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে প্রতিবাদ-আন্দোলন গড়ে তুলছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। তবে প্রশাসনিক সক্রিয়তা ছাড়া এ সবই যে ব্যর্থ।
আরও পড়ুন পুলিসের তোয়াক্কা না করেই হাওড়া স্টেশন, বাস স্ট্যান্ড চত্বরে রমরমিয়ে চলছে সাট্টার ঠেক