Nadia: রামমন্দিরে চললেন রামায়ণের কবি কৃত্তিবাসও! সঙ্গে পুণ্যতোয়া ভাগীরথী...
Nadia: সারা দেশ থেকে ভক্ত-অনুরাগীরা রামমন্দির-অভিমুখে পাড়ি জমাচ্ছেন। কেউ হেঁটে, কেউ সাইকেলে, কেউ সাধারণ পরিবহণেই। কিন্তু ২২ জানুয়ারির আগে রামমন্দিরে পৌঁছে যাওয়ার একটা উন্মাদনা তৈরি হয়েছে দেশজুড়ে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সারা দেশ থেকে ভক্ত-অনুরাগীরা রামমন্দির-অভিমুখে পাড়ি জমাচ্ছেন। কেউ হেঁটে, কেউ সাইকেলে, কেউ সাধারণ পরিবহণেই। কিন্তু ২২ জানুয়ারির আগে রামমন্দিরে পৌঁছে যাওয়ার একটা উন্মাদনা তৈরি হয়েছে দেশজুড়ে।
আরও পড়ুন: Paschim Medinipur: নদীগর্ভে তলিয়ে গেল তিনটি বাড়ি, ভয়ংকর শীতে এ কী দুর্দশা!
এবার নদিয়ার ফুলিয়াতেও সেই উন্মাদনা। ফুলিয়া থেকেও বিশেষ সংকল্প নিয়ে এবার রামমন্দিরমুখী সেখানকার মানুষ। কৃত্তিবাস জন্মভিটের মাটি ও ভাগীরথী নদীর জল সঙ্গে নিয়ে দীর্ঘ প্রায় ৯০০ কিলোমিটার পথ সাইকেল চালিয়ে দুজন অযোধ্যায় পৌঁছবেন বলে রওনা দিলেন।
এই সংকল্প করে রামমন্দির রওনা দিলেন নাড়ুগোপাল ঘোষ এবং গদাধর কর্মকার। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হতে চলেছে রামমন্দির। দুজনই রামমন্দিরের উদ্দেশেই চলেছেন। এবং এই উপলক্ষে ফুলিয়া থেকে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে যাবেন তাঁরা। সঙ্গে নিয়েছেন মাটি ও জল। মাটি নিয়েছেন কৃত্তিবাস বটবৃক্ষের মূল থেকে আর জল নিয়েছেন ভাগীরথী নদী থেকে।
আরও পড়ুন: Ram Mandir on Cycle: সংকল্প! ক'মাস আগে বাদ গিয়েছে পা, এক পায়ে সাইকেল চালিয়েই অযোধ্যা চললেন সৌমিক...
নাড়ুগোপাল ঘোষের বাড়ি ফুলিয়ার বয়রা এলাকায়, গদাধর কর্মকারের বাড়ি ফুলিয়ার মালিপোতা এলাকায়। তাঁদের যাত্রার শুভ সূচনা করেন রানাঘাট লোকসভার সাংসদ জগন্নাথ সরকার। কৃত্তিবাস বটবৃক্ষ থেকে মাটি কলসিতে ভরে তাঁদের হাতে তুলে দিলেন জগন্নাথবাবুই।