নিজস্ব প্রতিবেদন: 'সাংসদের উদ্যোগে সংক্রমণে লাগাম। ডায়মন্ডহারবারে ১ শতাংশে নামল পজিটিভি রেট। ২ সপ্তাহেই ২০ শতাংশ থেকে পজিটিভি রেট নামল ১ শতাংশে'। জি ২৪ ঘণ্টাকে জানালেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক (DM)  পি উলগানাথন। 'আমরা একসঙ্গে করোনার বিরুদ্ধে জয়ী হব', ফেসবুকে পোস্ট দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নিজের লোকসভা কেন্দ্র ডায়মন্ড হারবারে করোনা মোকাবিলায় তৎপর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর উদ্যোগে এলাকার প্রতিটি ব্লকে, পঞ্চায়েতে, পুরসভার ওয়ার্ডগুলিতে খোলা হয়েছে কন্ট্রোলরুম। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ৫ ব্লকে চালু হয়ে গিয়েছে  'ডক্টরস অন হুইলস' পরিষেবা। শুধু তাই নয়, ১২ জানুয়ারি, স্বামী বিবেক বিবেকানন্দের জন্মদিনে করোনা পরীক্ষাও করা হয় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষে। ফলও মিলল হাতেনাতেই।


 



 


কীভাবে এল সাফল্য? দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাশাসক পি উলগানাথন জি ২৪ ঘণ্টাকে জানালেন, 'ডায়মন্ড সাংসদ অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায় একটি বড় মিটিং করেছিলেন আমাদের জেলায়। নতুন নতুন পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি'। কী পদক্ষেপ? দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসকের কথায়, 'প্রত্যেকটা গ্রাম পঞ্চায়েত, ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে কন্ট্রোলরুম খোলা, 'ডক্টরস অন হুইলস' পরিষেবা চালু করা, সঙ্গে প্রচুর টেস্ট করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মার্কেটগুলি দু'দিন করে বন্ধ রাখা ও ডবল মাস্ক পরার নির্দেশ দিয়েছিলেন। পঞ্চায়েত, কর্পোরেশন-সহ স্থানীয় প্রশাসনকে কাজ করতে বলেছিলেন। নিজে রোজ নদরদারি করতেন'। নিটফল? জেলাশাসক স্পষ্টতই বললেন, 'প্রশাসন-পুলিস-স্বাস্থ্যকর্তা ও স্থানীয় নেতার টিম হিসেবে কাজ করায় ২ সপ্তাহেই দারুণ ফল পেলাম। ২০ শতাংশ ছিল, সেখান থেকে ১ শতাংশ নেমে এল পজিটিভি রেট'। তাঁর আরও বক্তব্য, 'আমরা আগেও বিভিন্নভাবে পদক্ষেপ করতাম। কিন্তু সবাই একসঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো পরিস্থিতি ছিল না। সাংসদের নেতৃত্বেই সেটা সম্ভব হয়েছে'। 


আরও পড়ুন: Cryptocurrency: ক্রিপ্টোকারেন্সির নামে ভুয়ো এক্সচেঞ্জের ফাঁদ, ২৩ লাখ খোয়ালেন পার্ক সার্কাসের যুবক


এদিকে  ডায়মন্ড হারবার মডেলের (Diamond Harbour) প্রশংসায় পঞ্চমুখ তৃণমূল নেতারাও। ফেসবুকে দেবাংশু ভট্টাচার্য লিখেছেন, 'অভিষেকদা বিপ্লব করে দেখাচ্ছেন। এই মডেল রাজ্য সরকার ফলো করলে করোনা মোকাবিলায় পৃথিবী বাংলাকে কুর্নিশ করবে'। টুইট করেছেন কুণাল ঘোষ, মানস ভুইঁয়াও।