নিজস্ব প্রতিবেদন: টিকার প্রথম ডোজ নেওয়া হয়ে গিয়েছে কিন্তু হাতে আসেনি সার্টিফিকেট।  সার্টিফিকেটের কথা বলতে গেলে টিকাদানকারী সংস্থার কাছে শুনতে হচ্ছে ফের রেজিস্ট্রেশন করার নিদান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়িতে। শিলিগুড়ির (Siliguri) বাসিন্দা সত্তরোর্ধ্ব নিরঞ্জন সরকার এবং তাঁর স্ত্রী বীনাপাণি সরকার ২৭ এপ্রিল শিলিগুড়ির এক বেসরকারি সংস্থা থেকে ৭৮০  টাকা ব্যয় করে ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন। নিয়ম মেনে করা হয়েছিল ফোন নম্বর নথিভুক্তকরণও। কিন্তু তার পরে বহুদিন কেটে গেলেও মেলেনি সার্টিফিকেট। কাজেই চিন্তায় পড়ে যান সরকার-পরিবার। 


আরও পড়ুন: Petrol Diesel Price: জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে প্রধানমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা দাহ SUCI-এর


টিকার (vaccination) প্রথম ডোজের প্রমাণপত্র না থাকলে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ায় সমস্যা হবে, এ জন্যই দুশ্চিন্তা তাঁদের। তাঁরা সংশ্লিষ্ট টিকাদান সংস্থার অনলাইন সাইটে গিয়েও দেখেছেন, মিলছে না কোন প্রমাণপত্র।


নিরঞ্জনবাবুর ছেলে নির্মলের বক্তব্য, বেসরকারি সংস্থায় গিয়ে বিষয়টি বারবার কথা বলেছি। তারা বিষয়টিতে কোনো আমল দিতে নারাজ। বলছে, ফের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। নির্মলের অভিযোগ, বেসরকারি সংস্থার কর্মীরা তাঁদের কোনও সহযোগিতা করছেন না। খুব উপরোধ করায় সংস্থার কর্মীরা জানান, তাঁরা ফাইল চেক করে পরে জানাবেন, এভাবে বলা সম্ভব নয়। 


বিষয়টিকে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের (NBMC) কোভিডের দায়িত্বে থাকা ডক্টর কল্যাণ খান জানান, সরকার বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেয়। রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজের জন্য বেসরকারি সংস্থা টাকা নেয়। সেই কাজটা সঠিক ভাবে না হলে যিনি ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাঁর চিন্তা হওয়াটা স্বাভাবিক। অবিলম্বে বেসরকারি সংস্থাকে এর সঠিক উত্তর দিতে হবে। রেজিস্ট্রেশনে যদি কোনও সমস্যা হয়ে থাকে তারও সমাধান করা উচিত।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)


আরও পড়ুন: করোনা-আবহে কেমন আছে ডুয়ার্স? খতিয়ে দেখা হচ্ছে পর্যটন-পরিকাঠামো