ওয়েব ডেস্ক: বাজারের আলু-পটল থেকে সীমান্ত বাণিজ্য। সবেই পড়েছে বন্যা পরিস্থিতির প্রভাব। বানভাসি মালদায় সবজির দাম আকাশ ছুঁয়েছে। আর হিলি সীমান্তে ঠায় দাঁড়িয়ে অগুণতি পন্যবাহী ট্রাক। লাখ-লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে প্রত্যেক দিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভেসেছে উত্তরবঙ্গ। বিপর্যন্ত পরিবহণ ব্যবস্থা। মালদা হোক বা রায়গঞ্জ। যে দিকে চোখ যায় শুধুই জল। আর এই জলের স্রোতই আগুন লাগিয়েছে বাজারে।   সবজি থেকে মাছ। লাফিয়ে-লাফিয়ে বাড়ছে সব কিছুর দাম। এমনটাই হাল মালদার বাজারে। সাধারণ, আলু-পটল বা লঙ্কা কিনতে গেলেও হাতে ছ্যাঁকা লাগছে। অগ্নিমূল্য মাছের বাজারও। সব মাছের দামই গত কয়েক দিনে দ্বিগুণ হয়েছে।


বাজারের দরদাম বলছে,
বন্যার আগে কেজি প্রতি আলুর দাম ছিল ৮ টাকা। এখন সেটা দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকায়।
পটলের দাম কুড়ি থেকে বেড়ে তিরিশ টাকা হয়েছে।
ভেন্ডির দর  কুড়ি থেকে বেড়ে হয়েছে চল্লিশ টাকা।
টোম্যাটোর দাম ষাট থেকে বেড়ে ১০০ টাকা হয়েছে।
রুই মাছ আগে ছিল  কেজি প্রতি দেড়শ টাকা। এখন দাম হয়েছে  তিনশ।  কাতলা মাছের দামও সাড়ে তিনশ টাকা কেজি দাঁড়িয়েছে।


শুধু বাজারই নয় সীমান্তের বাণিজ্যেও পড়ছে বন্যা পরিস্থিতির প্রভাব।
হিলি সীমান্তে ঠায় দাঁড়িয়ে সারি সারি পণ্যবাহী ট্রাক। বুনিয়াদপুর, গঙ্গারামপুর, ত্রিমোহিনীতে ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে ট্রাকগুলি।  এপারে যেমন গঙ্গারামপুরে ব্রিজ ভেঙে পড়ছে, ওপারে ঠিক তেমনই বন্যায় ভেঙে গেছে পাঁচবিবির ব্রিজ।
কার্যন্ত বন্ধ পণ্য পরিবহণ। চাল-পাথরের মতো রয়েছে কাচা আনাজের ট্রাকও।  দিনে যেখানে গড়ে ২০০ গাড়ি যাতায়াত করত , সে সংখ্যাটা কমে দাঁড়িয়েছে ৪০-এ। সীমান্তে ক্রমে লম্বা হচ্ছে ট্রাকের সারি।


চোরাই কাঠ ধরতে গিয়ে কাঠ মাফিয়াদের হাতে আক্রান্ত বন দফতরের গাড়ি