নিজস্ব প্রতিবেদন: ধারের টাকায় এবার উন্নয়ন হবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাধের বিশ্বভারতীতে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক উন্নয়নের জন্য বিশ্বভারতীকে সম্প্রতি ৬৮ কোটি টাকা ধার নিতে হয়েছে, যা এযাবত্কালের নজিরবিহীন ঘটনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



এতদিন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উন্নয়নের স্বার্থে টাকা দিত কেন্দ্রই। কিন্তু নতুন নিয়মে তার পরিবর্তন এসেছে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বভারতীর উন্নয়নের কাজ করতে হত। যেমন, পাঠাগার সম্প্রসারণ, বয়েস হোস্টেলের সংস্কার-সহ একাধিক কাজ করতে হত। সেক্ষেত্রে বিশ্বভারতীর টাকার প্রয়োজন ছিল। এতদিনের নিয়ম অনুযায়ী উন্নয়নের টাকা কেন্দ্র দিত। কিন্তু নতুন নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য টাকা ধার নিতে হয়েছে বিশ্বভারতীকে।


চাবির গোছাতেই রয়েছে রহস্য, নেতাজিনগরের বৃদ্ধ দম্পতি খুনের তদন্তে হোমিসাইড শাখা


এক্ষেত্রে কেন্দ্রের নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বভারতী ‘হায়ার এডুকেশন ফান্ডিং এজেন্সি’র মাধ্যমে ৬৮ কোটি টাকা ধার নিয়েছে।


এবার প্রশ্ন কী এই ‘হায়ার এডুকেশন ফান্ডিং এজেন্সি’?


এই এজেন্সি একটি ব্যাঙ্কের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছে।বিশ্বভারতী এই এজেন্সির মাধ্যমে ওই ব্যাঙ্ক থেকে টাকা ধার নিয়েছে। ধারের টাকার ৯০ শতাংশ ফেরত্ দেবে কেন্দ্র। আর বাকি ১০ শতাংশ সুদ সহ ফেরত দেবে বিশ্বভারতী। অর্থাত্ কেন্দ্র ঘুরপথে উন্নয়নের টাকা দিল বিশ্বভারতীকে।


কিন্তু বিশ্বভারতীর ইতিহাসে এই ধরনের ঘটনা প্রথম। এর আগে কখনও উন্নয়নের জন্য টাকা ধার নিতে হয়নি বিশ্বভারতীকে।