WB Assembly Election 2021: শেষদফায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৬.০৭ শতাংশ, সবচেয়ে বেশি বীরভূমে
পুনর্নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ফের উত্তেজনা শীতলকুচিতে
নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের শেষদফায় ইভিএমবন্দি হল ৩৫ বিধানসভার প্রার্থীদের ভাগ্য। বিকেল ৫টা পর্যন্ত রাজ্যে ভোট পড়ল ৭৬.০৭ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে বীরভূমে। সবচেয়ে কম কলকাতায়।
আরও পড়ুন-Covid রোগীর দেহ লোপাটের অভিযোগ, বহু চেষ্টায় হাসপাতালের বিরুদ্ধে Complaint নিল পুলিস
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী অনুব্রত মণ্ডলের গড় বলে পরিচিত বীরভূমে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৮১.৭৮ শতাংশ। এছাড়া মালদহে ভোট পড়েছে ৮০.০৬ শতাংশ, মুর্শিদাবাদে ৭৮.০৭ শতাংশ এবং কলকাতা উত্তরে ভোট পড়ল ৫৭.৫৩ শতাংশ। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের দাবি, ভোট হয়েছে শান্তিপূর্ণ ভাবেই।
ভোট শুরু হতেই বীরভূমের মুরারই কেন্দ্রের সাফুয়ায় বিজেপি এজেন্টদের বুথে ঢুকতে 'বাধা' দেওয়ার অভিযোগ উঠল। নিশানায় তৃণমূল। অভিযোগ অস্বীকার করল শাসকদল। বীরভূমের ময়ুরেশ্বরে তৃণমূল কর্মীদের উপর 'হামলা' অভিযোগ উঠল। মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার গেরুয়াশিবিরের। অন্যদিকে, লাভপুরে বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল পুলিসের বিরুদ্ধে। উত্তপ্ত নানুর(Nanur)। বিজেপি প্রার্থী তারকেশ্বর সাহার গাড়িতে ভাঙচুরের অভিযোগ। 'আক্রান্ত' প্রার্থী নিজেও।
ভোটের দিন মহাজাতি সদনের সামনে বোমাবাজি। চলন্ত গাড়ি থেকে বোমা ছোঁড়ার অভিযোগ উঠল। এলাকায় গেল বিশাল পুলিসবাহিনী। Action taken রিপোর্ট তলব কমিশনের। জোড়াসাঁকোয় 'আক্রান্ত' বিজেপি প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিত। মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ উঠল। শীতলকুচি করব! মানিকতলার কাদাপাড়া শীতলামন্দির এলাকায় ভোটারদের হুমকি, মারধরের অভিযোগ বাহিনীর বিরুদ্ধে। গুরুতর আহত এক মহিলা।
পুনর্নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ফের উত্তেজনা শীতলকুচিতে(Shitalkuchi)। বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে গাড়ি নিয়ে ঢুকে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী! বিধিভঙ্গের অভিযোগ তৃণমূলের।
আরও পড়ুন-খালি শয্যা, অ্যাম্বুল্যান্স থেকে টেলি মেডিসিন- হদিশ স্বাস্থ্য দফতরের নতুন পোর্টালে
মালদহে মারাত্মক অভিযোগ। ভোটের দায়িত্বে করোনা আক্রান্ত আশাকর্মী! তাঁর স্বামীও জ্বরে ভুগছেন, কোভিড পজিটিভ চোদ্দো বছরের ছেলেও। ওই মহিলার দাবি, বিষয়টিকে আমলই দিতে চাননি বিডিও, এমনকী ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকও। উল্টে ভোটের ডিউটি করতে না চাওয়ার বাড়িতে পুলিস পাঠিয়ে হুমকি দেওয়া হয়েছে।