নিজস্ব প্রতিবেদন: মৃত্যু হল নন্দীগ্রামের বলরামপুরে আহত তৃণমূল কর্মী রবিন মান্নার। তৃতীয় দফার ভোটের আগে রবিন মান্নার বাড়িতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। সেই রবিন মান্নার মৃত্যুতে ক্ষেভে ফেটে পড়লেন তৃণমূল নেত্রী। অন্যদিকে, রবিন মান্নার দেহ নন্দীগ্রাম পৌঁছতেই নন্দীগ্রাম থানা ঘেরাও  করেন তৃণমূল কর্মীরা।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-চতুর্থ দফার ভোট, রাজ্যের ৫ জেলায় ৪৪টি আসনে মুখোমুখি সমরে বিজেপি-তৃণমূল


বুধবার বর্ধমানের মেমারির বোড়াল মাঠের এক সভায় ওই প্রসঙ্গ টেনে এনে মমতা বলেন, নন্দীগ্রামে আমাদের কর্মী রবিন মান্না মারা গিয়েছেন। এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। আমার হাতে পুলিস থাকলে দেখিয়ে দিতাম। এভাবেই আমাদের কর্মী-প্রার্থীকে বিভিন্ন জায়গায় মারধর করা হচ্ছে। অমিত শাহ(Amit Shah) প্ল্যান করে এসব করাচ্ছেন। দেশের জন্য কাজ করার পরিবর্তে তিনি এখানে বসে রাজ্যের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন। পুলিসকে দিয়ে বাজে কাজ করছেন গুন্ডাবাজ হোম মিনিস্টার।


আরও পড়ুন-পার্থ-শ্রাবন্তী, যশ-সেলিম: চতুর্থ দফার ভোটে তারকা প্রার্থীর ছড়াছড়ি


গত ২৭ মার্চ নন্দীগ্রামের বলরামপুরে তৃণমূল কর্মী রবিন মান্নার উপরে হামলা হয়। অভিযোগ ওঠে ওই হামলার সঙ্গে জড়িত বিজেপি। নন্দীগ্রামে গিয়ে রবিন মান্নার বাড়ি যান মমতা। সেখানে তিনি যখন হুইল চেয়ারে বসে রবি মান্নার বাড়ি যাচ্ছিলেন তখন বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা। এনিয়ে নির্বাচনী সভায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মমতা। এক সভায় তিনি বলেন, আমার গাড়িতে দমাদম মেরেছে। ভোট শেষ হল দখবে। প্রসঙ্গত, আহত রবিন মান্নাকে ভর্তি করা হয়েছিল কলকাতার এসএসকেএম(SSKM) হাসপাতালে। সেখানেই আজ ভোরে তার মৃত্যু হয়। মৃতদেহ নন্দীগ্রামে দেহ পৌঁছানোর পর নন্দীগ্রাম থানা ঘেরাও করে তুমুল বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মীরা।