নিজস্ব প্রতিবেদন: পরিযায়ী শ্রমিকদের যেভাবেই হোক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে, এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। ভিডিও কনফারেন্সে করে প্রত্যেকটি জেলাশাসককে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি একথা জানিয়ে দিয়েছিলেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-চিনা জিনিস বয়কট করুন, লাদাখে শহিদ সেনাদের স্মৃতিতে মিছিলে হেঁটে ডাক লকেটের


মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী, সম্ভবত রাজ্যে এই প্রথম পশ্চিম বর্ধমান জেলায় এই উদ্যোগ নেওয়া হল।  বুধবার আসানসোল রবীন্দ্রভবনে জেলার শিল্পপতি এবং পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে হল এক কর্মশালা। যেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ আধিকারিক, বিভিন্ন পঞ্চায়েতের আধিকারিক, পুরনিগমের আধিকারিক, উন্নয়ন পর্ষদের আধিকারিক-সহ অন্যান্যরা। 
 
এই কর্মশালায় এদিন ১০২ জন পরিযায়ী শ্রমিককে কাজ দেওয়া হল টোকেন হিসেবে। অন্যান্য যেসকল পরিযায়ী শ্রমিকরা ভিন রাজ্য  বা ভিন দেশ থেকে এই জেলায় এসেছেন তাদের নাম নথিভুক্ত করতে বলা হয়েছে বিভিন্ন পঞ্চায়েত বা পুরনিগম বা ব্লক অফিস গুলোতে। যে, যে ধরনের কাজ জানেন সেই কথা উল্লেখ থাকবে ওই দরখাস্তের মধ্যে।  অন্যদিকে শিল্পাঞ্চলে যে শিল্পপতিরা রয়েছেন তারাও এই শ্রমিকদের তাদের কল-কারখানায় কাজ দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসনের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়েছেন।


আরও পড়ুন-'দেশের দিকে যারা বাঁকা চোখে তাকাবেন, তাঁদের ছাড়বে না বিজেপি', হুঙ্কার দিলীপের


এদিন আসানসোল রবীন্দ্রভবনে যে কর্মশালা হল তাতে শিল্পপতিদের সঙ্গে জেলা প্রশাসনের এক সম্পর্ক তৈরি হল। এর ফলে জেলার শিল্পের যে উন্নয়ন হবে তা বলাই যায়।। এদিনের এই কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিম বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুভদ্রা বাউরী, আসানসোলের মহানাগরিক জিতেন্দ্র কুমার তিওয়ারি, দুর্গাপুরের মহানাগরিক দিলীপ আগাস্টি, কর্নেল দীপ্তাংশু চৌধুরী, উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তাপস ব্যানার্জি জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাঝি, পুলিশ কমিশনার সুকেশ জৈন সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।