নিজস্ব প্রতিবেদন:  পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যজুড়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ২১। মঙ্গলবার সকালে কোচবিহারের সুটকাবাড়ি এলাকায় আরও এক জনের মৃত্যু হল। মৃতের নাম জিন্নাতুল হক। মৃত ব্যক্তি এলাকায় তৃণমূল কর্মী বলে পরিচিত। তপনেও আহত এক তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনই ভোটগ্রহণ সময়ে কোচবিহারের ১ নম্বর ব্লকের সুটকাবাড়ি এলাকায় দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। চলে বোমা-গুলির লড়াই। সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন ৩২ বছরের জিন্নাতুল। তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থায় অবনতি হওয়ায় তাঁকে শিলিগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। মঙ্গলবার সকালে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। এই নিয়ে কোচবিহারে মৃত্যু হল ২ জনের।


অন্যদিকে, তপনের দুর্গাপুর গ্রামে সংঘর্ষে আহত এক তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয় মঙ্গলবার সকালে। ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া চলার সময়ে দুর্গাপুর গ্রামের একটি বুথে ভোটের লাইনেই সংঘর্ষ হয়। গুরুতর আহত হন ৪ জন। তার মধ্যে জিল্লুর রহমানের মাথায় গুরুতর চোট লাগে। মালদা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। এদিন সকালে হাসপাতালেই মৃত্যু হয় জিল্লুর।  


মঙ্গলবার সকালেই হাবরা, কুলতলি ও মালদাতে ভোটের বলি ৩ জন। হাবরাতে বানিপুরে সুশীল দাস নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। কুলতলিতেও গণপিটুনিতে মৃত্যু হয় এক তৃণমূল কর্মীর। নিহতের নাম সুবীর আলি মোল্লা। অন্যদিকে, মালদাতেও এক জনের মৃত্যু হয়।