নিজস্ব প্রতিবেদন: 'আজ আপনারা বলবেন, আমরা শুনবো। ভুল করে থাকলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী'। জনসংযোগযাত্রায় এভাবেই ব্যানার হাতে মানুষের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করল কুলটির তৃণমূল। বিলি করা হল লিফলেটও। হাতের কাছে এমন সূবর্ণ সুযোগ পেয়ে কাটমানি, অহং ও সরকারি সুযোগ-সুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ শুনিয়ে দিলেন সাধারণ মানুষ।      


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

লোকসভা ভোটে আসানসোলে জয়ের ব্যবধান বাড়িয়ে নিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়। মর্যাদার লড়াইয়ে হার হয়েছে তৃণমূলের। রেজাল্টের মাসখানেক পর ক্ষমা চেয়ে রাস্তায় নামলেন দলের নেতারা। এদিন কুলটিতে ব্যানার-লিফলেট নিয়ে মিছিল করল যুব তৃণমূল। উন্নয়ন কি হয়নি? নাকি নেতাদের ব্যবহার খারাপ? মানুষের কাছে জানতে চাওয়া হল।



সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে ভোলেননি মানুষ। বিধবা ভাতা, রেশন কার্ড, খারাপ রাস্তা, নিকাশি-পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে নানা অভিযোগ শুনলেন নেতারা। জনৈক তৃণমূল নেতা জানালেন, মানুষের রাগটা কীসে? দিদিই তো বলেছেন আত্মসমীক্ষার দরকার। কয়েকজন নেতার অহংকার তো রয়েইছে। বিজেপির পাল্টা বক্তব্য, পঞ্চায়েতে ভোট দিতে পারেননি মানুষ। এসবে নাটকে আর কাজ হবে না।


বিধানসভা নির্বাচনের আর বাকি দেড়বছর। আর তাই ড্যামেজ কন্ট্রোলে এখন থেকেই নেমে পড়েছে তৃণমূল। কিন্তু ক্ষমাপ্রার্থনায় কতটা কাজ হবে? উত্তর খুঁজছেন নেতারা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য ইতিমধ্যেই শুদ্ধিকরণের ডাক দিয়েছেন। কাটমানি খাওয়া নেতাদের গ্রেফতারির হুঁশিয়ারিও দিয়ে রেখেছেন। মালদহেরই এক নেতা দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন।  


আরও পড়ুন- এ কেমন মা! প্রেমে বাধা, অষ্টম শ্রেণির ছাত্রকে প্রেমিককে দিয়ে খুন করালেন মহিলা