নিজস্ব প্রতিবেদন:  পরপর তিনবার কন্যা সন্তান হওয়ায় স্ত্রীকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী থাকলেন বর্ধমানের মন্তেশ্বর গ্রামের বাসিন্দারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



দশেক আগে কালনার মন্তেশ্বরের বরণডালা গ্রামের বাসিন্দা পিন্টু প্রামানিকের সঙ্গে বিয়ে হয় কানপুর গ্রামের রিম্পা প্রামানিকের। তাঁদের দুই কন্যা সন্তান রয়েছে। সম্প্রতি ফের যমজ কন্যা সন্তানের জন্ম দেন রিম্পা। অভিযোগ, তার ফলেই  শ্বশুরবাড়িতে চলত অকথ্য অত্যাচার।


‘কে ব্যক্তিগত জীবনে কী করেন, তা নিয়ে দল ভাবিত নয়,’ বৈশাখী প্রসঙ্গে জয়কে সতর্ক করলেন দিলীপ


অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে রিম্পা বাপের বাড়িতে চলে গিয়েছিলেন। সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন দুই মেয়েকেও। কিছুদিন আগেই ফের বুঝিয়ে স্ত্রীকে বাড়ি নিয়ে যান পিন্টু। কিন্তু পরিস্থিতি বদলায়নি। স্ত্রীয়ের ওপর অত্যাচার বেড়ে গিয়েছিল আরও। সোমবার ঘর থেকে রিম্পার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। পরিবারের অভিযোগ, খুন করে তাঁকে ঝুলিয়ে দিয়েছেন পিন্টু।


অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস পিন্টু প্রামাণিককে গ্রেফতার করেছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বর্ধমান হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যদিও পিন্টু দাবি করছেন, গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন তাঁর স্ত্রী রুম্পা।