দাম্পত্য কলহ! শাশুড়ি-স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা স্বামীর
স্বামী-স্ত্রী ঝগড়া। আর তার জেরেই শাশুড়ি-স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা স্বামীর। দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারির ঘটনা। হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন স্ত্রী ও মেয়ে। অভিযুক্ত সুরেশ রায়কে ধরে বেধড়ক পেটায় কিছু স্থানীয় বাসিন্দা। বছর এগারো আগে বিয়ে। তারপর থেকে শ্বশুরবাড়িই ঠিকানা সুরেশ রায়ের। শ্বাশুড়ি, স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে সংসার। খুটখাট অশান্তির মধ্যেই চলছিল সংসার। গোলমাল বাধল দিন কয়েক আগে।
ওয়েব ডেস্ক: স্বামী-স্ত্রী ঝগড়া। আর তার জেরেই শাশুড়ি-স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা স্বামীর। দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারির ঘটনা। হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন স্ত্রী ও মেয়ে। অভিযুক্ত সুরেশ রায়কে ধরে বেধড়ক পেটায় কিছু স্থানীয় বাসিন্দা। বছর এগারো আগে বিয়ে। তারপর থেকে শ্বশুরবাড়িই ঠিকানা সুরেশ রায়ের। শ্বাশুড়ি, স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে সংসার। খুটখাট অশান্তির মধ্যেই চলছিল সংসার। গোলমাল বাধল দিন কয়েক আগে।
বসত বাড়ি ও লাগোয়া আট শতক জমি বিক্রি করেন শাশুড়ি লক্ষ্মী রায়। তা নিয়ে শাশুড়ি ও স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলা বেধে যায় সুরেশের।বুধবার বিকেলে একদফা ঝগড়াঝাঁটির পর বাড়ি থেকে চলে যায় সুরেশ। ফেরে গভীর রাতে। ঘরের ভিতর তখন অঘোরে ঘুমোচ্ছেন স্ত্রী-মেয়ে-শাশুড়ি। বাইরে থেকে কেরোসিন ঢালা শুরু করে সুরেশ। তারপর আগুন ধরিয়ে দেয় তিনজনকে কোনওরকমে বের করে আনেন প্রতিবেশীরা। সুরেশের খোঁজ শুরু হয় তল্লাসি। গ্রামেরই পাটক্ষেত থেকে হদিশ মেলে সুরেশের। তাকে বেধড়ক পেটান এলাকার মানুষ। গুরুতর আহত সুরেশকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।