নিজস্ব প্রতিবেদন: তরুণীর অস্বাভাবিক মৃত্যু। মারধরের পর বিষ খাইয়ে, খুনের অভিযোগ শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে। সৎকার না করে দেহ ধরমপুরে ফাঁকা শ্বশুরবাড়ির সামনে ফেলে রেখে গেলেন মৃতের বাপের বাড়ির লোকজন। পশ্চিম মেদিনীপুরের দাস পুরের ঘটনা এটি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মেয়ের বাড়ির অভিযোগ বিয়ের পর থেকেই গীতা সাঁতরার ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাত তাঁরা স্বামী সহ শ্বশুরবাড়ির বাকি লোকজন। ১১ জুনও একই ঘটনা ঘটে। পুলিসের সাহায্যে কোনও মতে গীতেকে হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হয়। ১৮ জন মৃত্যু হয় গীতার। ইতিমধ্যে শ্বশুরবাড়ির সকলে বাড়ি ছেড়ে উধাও। 


আরও পড়ুন: স্বামী অমিত ভাটিয়ার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা চলছে, বিস্ফোরক Subhashree-র দিদি দেবশ্রী


শ্বশুর বাড়ির গ্রেফতারের দাবিতে ফাঁকা বাড়ির সামনে দেহ রেখে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন বাপের বাড়ির লোক। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। 


মেয়ে নেহা সাঁতরা বলেন, "গত ৩ বছর ধরে ঝগড়াঝাটি অশান্তি করত তারা। আমার মাকে সবাই মিলে মারত। একদিন ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার বাবা মাকে প্রচন্ড মারছে। তারপর তাঁকে জোর করে বিষ খাইয়ে দেয়"। 


আরও পড়ুন:বিয়ের কয়েক মাসেই ছন্দপতন! স্বামীর বিরুদ্ধে পুলিসের দ্বারস্থ শুভশ্রীর দিদি
 


মৃতার দিদি অমৃতা হাতি জানিয়েছেন,  'এরা কোনও দিনও আমার বোনকে ভাল রাখেনি। মেরে বিষ খাইয়ে দিয়েছে। আমার দুই বোনজি। আর কেউ নেই এদের'। 


প্রশাসনের কাছে কঠিন শাস্তির দাবি জানিয়েছেন মৃতার পরিবারের লোকজন।