নিজস্ব প্রতিবেদন:  ডাক্তার দেখাতে গিয়ে পরের পর গুলি। কেন খুন হতে হল সমাজসেবী সাজদা খাতুনকে। পারিবারিক কোনও শত্রুতা নাকি খুনের পিছনে রয়েছে অন্য কোনও রহস্য? ক্লু খুঁজছে পুলিস। পরিবারের দাবি, সমাজের ভাল কাজ করতে গিয়েই শত্রুতা বাড়ে। টিটাগড় থানার পুলিস তদন্ত শুরু করলেও এখনও অধরা অভিযুক্তরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  পাত্রী দেখতে গিয়ে তাঁর বাড়িতে বারাকপুরের পাত্র যা ঘটালেন, তা এই রাজ্যে কেন দেশে কোথাও আগে ঘটেনি!


সাজদা খাতুন পেশায় জরির ব্যবসায়ী। সাজদার পরিচিতি এলাকার ‘বরি বহেন'  হিসেবেই। যেকোনও সমস্যা, যেকোনও প্রয়োজনে এক ডাকেই হাজির। অর্থ সাহায্য হোক কিংবা পাশে থেকে লড়াই। সাজদা খাতুনের " না ' ছিল না কিছুতেই। সেই সাজদাই হঠাত করে খুন। টিটাগড়ের ওড়োন পাড়ায় আতঙ্ক,চাঞ্চল্য।


আরও পড়ুন: এ কী হল কেষ্টর! সকলের সামনে হাউ হাউ করে কেঁদে ফেললেন অনুব্রত মণ্ডল


প্রকাশ্য রাস্তায় পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করা হয় সাজদা খাতুনকে।   কেন এভাবে খুন হতে হল সাজদাকে। ঘটনায় হতচকিত এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় এক হোমিওপ্যাথি চিকিত্সকের চেম্বারে যান সাজদা। সেখানেই ওত পেতে ছিল দুই দুষ্কৃতী।


প্রথমে চেম্বারের মধ্যেই আক্রমণ করা হয় সাজদাকে। সেখান থেকে দৌড়ে বের হন তিনি। বাইরেও অপেক্ষায় ছিল দুষ্কৃতী। পরপর গুলিতে ঝাঁজরা করে দেওয়া হয় পরিচিত সমাজসেবীকে।


আরও পড়ুন: পর্দাফাঁস! মোমোকাণ্ডে রাজ্যে প্রথম গ্রেফতারি, ধৃত সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেধাবী ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র! জানেন কেন তিনি করেছেন এমন কাজ?


মৃত্যু নিশ্চিত করতেই এতগুলো গুলি করা হয় বলে  অনুমান পুলিসের।  কেন খুন? খুনের নেপথ্যে পারিবারিক কোনও শত্রুতা রয়েছে কী? তদন্ত করছে টিটাগড় থানার পুলিস। চাঞ্চল্যকর খুনের ঘটনায় আতঙ্ক গোটা এলাকায়।