নিজস্ব প্রতিবেদন: হাড়িয়া খাওয়ানোর টোপ দিয়ে সর্বস্ব লুঠের পর ছেলেধরা অপবাদ দিয়ে বেধরক মারধর। জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি পুলিশের তত্পরতায় উদ্ধার রাঁচির যুবক। তুমুল উত্তেজনা জলপাইগুড়ি ডেংগুয়াঝাড় এলাকার হান্টুপাড়ায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কোতোয়ালি থানার পুলিশ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এলাকবাসী বিকাশ রায়ের অভিযোগ, রবিবার সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি তাঁর বাড়িতে ঢোকে। ছেলেধরা সন্দেহে তাকে ধাওয়া করলে বাঁশঝাড়ে লুকিয়ে পড়ে সে। এরপর তাঁকে খুঁজে বার করে শুরু হয় মারধর। খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানার পুলিশ গিয়ে আক্রান্তকে উদ্ধার করে।


থানা সূত্রে খরর, অসমে শ্রমিকের কাজ করেন রাঁচির সুকুরিয়াপা থানার পাতাবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মিশির হেমব্রম (৪২)। ট্রেনে চড়ে অসম থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। ট্রেনে এক যুবকের সাথে পরিচয় হয়। সে তাঁকে হাড়িয়া খাওনোর নাম করে ট্রেন থেকে নামায় ওই যুবক। ভাটিখানায় নেশা করানোর পর টাকা-পয়সা কেড়ে নিয়ে রাতের অন্ধকারে গ্রামে ছেড়ে দেয় ওই যুবককে। ভর সন্ধ্যায় গ্রামে অপরিচিতকে দেখে ছেলেধরা সন্দেহে তাঁকে তাড়া করেন গ্রামবাসীরা।