ওয়েব ডেস্ক: ২০১৫ সালে বিভিন্ন কোম্পানির তরফ থেকে নতুন নতুন ফিচার সমেত বাজারে নিয়ে এসেছিল প্রচুর ফোন। তার মধ্যে যে সমস্ত ফোনগুলির চাহিদা সব থেকে বেশি ছিল, তারমধ্যে সেরা ৫টি ফোন দেওয়া হল।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

Samsung s6 edge
স্যামসাঙ্গের বাকি ফোনগুলির মধ্যে ২০১৫ সালে বেরনো এই ফোনটির চাহিদা ছিল সবথেকে বেশি। ২০১৫-র এপ্রিল মাসে মুক্তি লাভ করে ফোনটি। ৫.১" স্ক্রিন, কর্নিং গোরিলা গ্লাস, অ্যান্ড্রয়েড ৫.০.২ ললিপপ, ১৬ এমপি ক্যামেরা, কোয়াড কোর প্রসেসর আছে এই ফোনটিতে। অনলাইনে যার দাম ৪২ হাজার ৪৭ টাকা।  



iphone 6s
যেকোনও আইফোনের চাহিদাই বাজারে খুব বেশি থাকে। কিন্তু এই বছর দাম কিছুটা কমে যাওয়ার পরেই অ্যাপেলের আইফোন ৬এস-এর চাহিদা খুব বেড়ে যায়। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পায় ফোনটি। ডুয়ায়ল কোর প্রসেসর, ৪.৭" স্ক্রিন, ১২ এমপি ক্যামেরা রয়েছে ফোনটিতে।



 
Moto G (3rd Gen)
নতুনভাবে নতুনরূপে বাজারের এসেই ক্রেতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছিল এই ফোনটি। ৫" স্ক্রিন, কর্নিং গোরিলা গ্লাস, অ্যান্ড্রয়েড ৫.১.১ ললিপপ, কোয়াড কোর প্রসেসর, ১৩ এমপি ক্যামেরা প্রভৃতি ফিচার রয়েছে ফোনটিতে।



Micromax YU Yuphoria
২০১৫ সালের মে মাসে মুক্তি লাভ করে ফোনটি। ৫.০" স্ক্রিন, ২ জিবি র‍্যাম, কর্নিং গোরিলা গ্লাস, ৮ এমপি ক্যামেরা, ৫ এমপই ফ্রন্ট ক্যামেরা ইত্যাদি রয়েছে ফোনটিতে। যার দাম মাত্র ৮ হাজার টাকা।



Xiaomi Mi 4
২০১৪ সালের অগাস্ট মাসে মুক্তি লাভ করেছিল ফোনটি। ৫.০" স্ক্রিন, অ্যান্ড্রয়েড ৪.৪.৩ কিটক্যাট, কোয়াডঃ কোর প্রসেসর, ১৩ এমপি ক্যামেরা, এলইডি ফ্ল্যাশ লাইট প্রভৃতি ফিচার ঢেলে দেওয়া হয়েছে ফোনটিতে। প্রায় ১৪ হাজার টাকার মত দাম ফোনটির।



One plus 2
২০১৫ সালের অগাষ্ট মাসে মুক্তি পায় ফোনটি। ৫.৫" স্ক্রিন, অ্যান্ড্রয়েড ৫.১ ললিপপ, কোয়াড কোর প্রসেসর, ১৩ এমপি ক্যামেরা, কর্নিং গোরিলা গ্লাস প্রভৃতি ফিচার আছে ফোনটির মধ্যে।