জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। কীসের অপেক্ষায়? বেতার সংকেতের জন্য। কেন সামান্য বেতার সংকেতের জন্য এত উতলা তাঁরা? কারণ, এই সংকেত সাধারণ সংকেত নয়। এ হল পৃথিবীতে পাঠানো ভিনগ্রহীদের বেতার সংকেত। আসলে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক-বিজ্ঞানীরা ৪০ বছর আগে, ১৯৮৩ সালে, মহাশূন্যে রেডিয়ো সিগন্যাল পাঠিয়েছিলেন। তাঁদের মত, এবার তার সাড়া মিলবে। মিলবে আজ-কালের মধ্যেই। আর তারই আশায় 'জাপান এরোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি' (জাক্সা) আজ সারাদিন ধরে এলিয়েনের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Chandrayaan-3 Moon Landing: 'বিক্রমে'র চন্দ্রজয়? চাঁদের লক্ষ্যে ধারাল হচ্ছে আস্তে আস্তে...


ভিনগ্রহীদের নিয়ে সারা পৃথিবী জুড়ে আগ্রহ-- শুধু বিজ্ঞানী নন, আগ্রহ সাধারণ মানুষের মধ্যেও প্রবল। ভিনগ্রহী আছে-- এটা আর অনুমান বা সংস্কার বা কল্পনার জায়গায় আটকে নেই। এখন এটা ধীরে ধীরে বিজ্ঞানের নানা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মান্যতা পাচ্ছে যে, আর পাঁচটা বিষয়ের মতো এটা নিয়েও  বৈজ্ঞানিক গবেষণারই ব্যাপার। এবং এ নিয়ে দিনে দিনে নতুন সব তথ্য বেরিয়ে আসবে। 


সেই ভাবনা বা লক্ষ্যেরই একটা অংশ এটি। জাপানে তাই এলিয়েনের পাঠানো বেতার তরঙ্গ খোঁজার কাজ চলছে। জাপানে চলছে তানাবাটা। এটি আসলে স্টার ফেস্টিভাল। সেই ফেস্টিভালেরই অন্যতম অংশ এই বেতার সংকেত সন্ধান।


আরও পড়ুন: Russia: Luna-র 'একলিপ্স'? মোদীকে টেক্কা দিতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়লেন পুতিন নিজেই...


এক্ষেত্রে জাপানের এক প্রথিতযশা বিজ্ঞানী হলেন প্রফেসর মাসাকি মোরিমোতো। তাঁর কাজের ক্ষেত্র হল 'সার্চ ফর দ্য এক্সট্রাটেরিস্টিয়াল ইনটেলিজেন্স' বা 'সেটি' (SETI)। যদিও তিনি ২০১০ সালে প্রয়াত হন। কিন্তু এক্ষেত্রে তাঁর গভীর অবদান আজও স্মরণ করে জাপান তথা সারা বিশ্ব।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)