নিজস্ব প্রতিবেদন: মাস খানেক আগে লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত ‘কনসিউমার ইলেকট্রনিক্স শো’ তাদের দু’টি নতুন ইলেকট্রিক বাইক সর্বসাধারণের সামনে এনেছে Harley-Davidson। নাম LiveWire। এটি অবশ্য Harley-Davidson-এর ইলেকট্রিক বাইকের পরীক্ষামূলক নমুনা মাত্র (প্রোটোটাইপ মডেল)। এ বার এক ধাপ এগিয়ে Harley-Davidson-এর প্রাক্তন ইঞ্জিনিয়ার এরিক বুয়েল-এর বাইক নির্মাণকারী সংস্থা Fuell তৈরি করেছে দু’টি প্রিমিয়াম ইলেকট্রিক বাইক, Fuell Flow আর Fuell Fluid। ১৯৮৩ সালে Harley-Davidson ছেড়ে এরিক বুয়েল নিজস্ব বাইক নির্মাণকারী সংস্থায় উত্পাদন শুরু করেন। এর আগে একাধিকবার বাণিজ্যিক সাফল্যও পেয়েছে Fuell-এর বিভিন্ন মডেল। আসুন এই দু’টি ইলেকট্রিক বাইক সম্পর্কে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক...


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

Fuell Flow-এর স্পেসিফিকেশন:


১) দু’টি ভেরিয়েন্টে পাওয়া যাবে Fuell Flow। একটি ভেরিয়েন্টে থাকছে ১১ কিলোওয়াট লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির শক্তি (প্রায় ১৫ bhp শক্তি) অন্য ভেরিয়েন্টে থাকছে ৩৫ কিলোওয়াট লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির শক্তি (প্রায় ৪৭ bhp শক্তি)।


২) সংস্থার দাবি, মাত্র ৩০ মিনিটেই চার্জ হয়ে যাবে এই বাইক। এক চার্জেই ২০০ কিলোমিটার রাস্তা ছুটবে এই Flow।


আরও পড়ুন: এই ইলেকট্রিক মোটরসাইকেলের দাম ২৮ লক্ষ টাকা!


৩) এই বাইকে রয়েছে ৬০ লিটার স্টোরেজ আর স্মার্টফোন কানেক্টিভিটির সুবিধা।


৪) আপাতত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই লঞ্চ করেছে Fuell Flow। সেখানে এই ই-বাইকের দাম ১০,৯৯৫ মার্কিন ডলার (ভারতীয় মূদ্রায় প্রায় ৭৭ লক্ষ টাকা)।



Fuell Fluid-এর স্পেসিফিকেশন:


১) Fuell Fluid আদপে একটি ইলেকট্রিক সাইকেল। Fluid-এ রয়েছে দু’টি ব্যাটারি। প্রয়োজন মতো বদলে নেওয়া যাবে এর ব্যাটারি।


২) সংস্থার দাবি, মাত্র ৩০ মিনিটেই চার্জ হয়ে যাবে Fluid। এক চার্জেই ২০০ কিলোমিটার রাস্তা ছুটবে এই ইলেকট্রিক সাইকেল।


৩) এই বাইকে রয়েছে ৪৯ লিটার স্টোরেজ। সংস্থার দাবি, সর্বোচ্চ ৪৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার গতিতে ছুটবে Fluid।


৪) আপাতত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই লঞ্চ করেছে Fuell Fluid। সেখানে এই ই-বাইকের দাম ৩,২৯৫ মার্কিন ডলার (ভারতীয় মূদ্রায় প্রায় ২.৩ লক্ষ টাকা)।