ওয়েব ডেস্ক: পকেটে খুচরো নোট নেই, কিন্তু স্মার্ট ফোন আছে?  তা হলে আর চিন্তা করবেন না। PAYTM -এর মতো E-ওয়ালেটে দিব্বি কেনা বেচা করতে পারবেন আপনি। শুধু একবার ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিলেই হল। ব্যাস তা হলেই কেল্লা ফতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ATM-থেকে শুধু দুহাজারের নোট পাচ্ছেন। চিন্তায় মাথার হাত... ভাবছেন বাজারে গিয়ে ৫০ টাকার আলু কিনলে কে এই বড় নোট ভাঙিয়ে দেবে?  সমস্যা মেটাতেই ম্যাজিকের মতো কাজ করছে E-ওয়ালেট।


নোট বাতিলের পর থেকে চড়চড় করে বাড়ছে E-ওয়ালেট ব্যবহারের ধুম। বাসে ট্রামে সবাই বলছে পেটিএম করো... কিন্তু সেটা করে কী করে?  বিষয়টা মোটেই তেমন কঠিন নয়। ভারতে যে কটি E-ওয়ালেট চালু রয়েছে তার মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় PAYTM।


PAYTM একটি ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম।


আরও পড়ুন নোটের ধাক্কায় টোল এখন স্মার্ট, খুচরোর আকালে টোল ট্যাক্সও এবার ক্যাশলেস!


অনলাইন ব্যাঙ্কিং, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে এখানে টাকা ভরে নেওয়া যায়।


তার পর ক্যাশ ব্যবহার না করেই কেনাকাটা করা সম্ভব।


সারা দেশে ৮ লাখের বেশি দোকানে PAYTM রয়েছে।


PAYTM-এর মাধ্যমে ফোন, ইলেট্রিক বিল জমা দেওয়া যায়।


হাতে স্মার্ট ফোন থাকলেই এই সব সুযোগ পাওয়া যাবে।


প্রথমেই ফোনে PAYTM অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে।


আরও পড়ুন অম্বলের সমস্যায় ভুগছেন? এই খাবারগুলো খান


অ্যাকাউন্ট খুলতে দিতে হবে মোবাইল নম্বর, ই-মেল আইডি।


অ্যাকাউন্ট খোলা হয়ে গেলে তাতে ১০হাজার  টাকা পর্যন্ত জমা রাখা যায়।


এর বেশি টাকা রাখার জন্য  KYC জমা দিতে হবে।


এখানে ১লাখ পর্যন্ত টাকা রাখা যায়।


অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার হয়ে গেলেই পেমেন্ট করা যাবে।


দোকানদারের কাছে থাকা QR কোড স্মার্ট ফোনে স্ক্যান করতে হবে।


তার পর টাকার অঙ্ক লিখে পেমেন্ট করে দিতে হবে।


ইন্টারনেট কানেকশন না থাকলেও PAYTM  ব্যবহার করা যায়। সেক্ষেত্রে ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড বা OPT  দিতে হবে।


পেটিএম ছাড়া আরও ৯টি E-ওয়ালেট রয়েছে ভারতে এগুলি হল,


MOMOE


PAY U MONEY


MOBIKWIK


CITRUS


স্টেট ব্যাঙ্ক বাডি


Citi Master Pass


ICICI  pocket


HDFC CHILLR


এবং লাইম। সমস্যা কাটাতে এর যে কোনও একটায় রেজিস্ট্রেশন করলেই হবে।