ওয়েব ডেস্ক: পাঁচ বছরের অভি‌যানের পরও এখন সচল সে। নাসার মঙ্গল‌-সন্ধানী‌যান কিউরিওসিটির চোখে ধরা পড়েছে লালগ্রহের অসংখ্য অজানা তথ্য। না দেখা সেই সব ছবি আরও সমৃদ্ধ করেছে গবেষকদের। সম্প্রতি মঙ্গলের মেঘের ছবি তুলে পাঠিয়েছে কিউরিওসিটি। ‌নাসা বলছে, এক আদে মঙ্গলের মেঘের এত স্পষ্ট ছবি দেখেনি মানুষ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাঁচ বছর আগে মঙ্গলের বিষুবরেখার ৫ ডিগ্রি দক্ষিণে অবতরণ করেছিল কিউরিওসিটি। সেই থেকে লাগাতার মঙ্গল পৃষ্ঠের নানা বৈশিষ্ট্যের রহস্য উন্মোচন করে চলেছে সে। 


মঙ্গলের আকাশে মেঘের ছবি এর আগেও পাঠিয়েছে কিউরিওসিটি ও আরেক সন্ধানী ‌যান ফিনিক্স। কিন্তু সেই ছবি তেমন স্পষ্ট নয়। গত মাসে কিউরিওসিটির একটি ক্যামেরাকে ওপরের দিকে মুখ করে ও অন্য একটি ক্যামেরাকে দিগন্তের দিকে তাক করে ৮টি করে ছবি তোলেন গবেষকরা। সেই ছবি গুলি জুড়ে মিলেছে মঙ্গলের মেঘের চালচিত্র। 


ছবিতে দেখা ‌যাচ্ছে মঙ্গলের বায়ুমণ্ডলে ভাসছে সাদা মেঘ। ‌যা দেখতে কিছুটা পৃথিবীর সিরাস মেঘের মতো। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫ - ১৪ কিলোমিটারের মধ্যে সুক্ষ্ম বরফকণা জমে তৈরি হয় এই ধরণের মেঘ। একই রকম মেঘ দেখা গিয়েছে মঙ্গলেও। গবেষকরা বলছেন, মঙ্গলের মেঘও সুক্ষ্ম বরফকণা দিয়ে তৈরি। 


 



দুপুরে ফের একবার একই ভাবে মেঘের ছবি তুলতে গেলেও পারেননি গবেষকরা। তাঁদের দাবি, এ থেকে স্পষ্ট, পৃথিবীর মতোই দ্রুত স্থান পরিবর্তন করে মঙ্গলের মেঘ।