নিজস্ব প্রতিবেদন:  আপনি কি জানেন, আপনার হোয়াটসঅ্যাপ তৃতীয় কোনও ব্যক্তি দেখছেন? হ্যাঁ, আপনি একটি ভুল পদক্ষেপ করলেন আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ‘হ্যাক’ হতে পারে! ভাবছেন কি করে? এই হ্যাকিং হয়ে থাকে ‘কিউইর হাইজ্যাক’ কোডের মাধ্যমে। সাধারনত আমরা ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে হোয়াটসঅ্যাপ খুলি হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবের মাধ্যমে। কিন্তু সেটা তো সুরক্ষিত। কিন্তু


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, অফার সংক্রান্ত প্রতিদিন কোনও না কোন ইমেইল আসে। যেখানে অফার নিতে হলে কিউআর কোড দেওয়া হয়। সেটা আপনাকে আপনার হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে স্ক্যান করতে বলা হয়। সেটি স্ক্যান করলেই আপনার অ্যাকাউন্টের সব তথ্য চলে যাবে হ্যাকারের কাছে।


শুধু কি তাই! অনেক সময় বিভিন্ন পার্টির কাছে কিউআর কোড থাকে। যেটা স্ক্যান করে নাম নথিভুক্ত করতে বলা হয়। তাহলে পাওয়া যায় লোভনীয় ছাড়। তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ প্রীতম মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘’আসলে অনেক ক্ষেত্রে হ্যাকাররা হোয়াটসঅ্যাপের মধ্যে একটি কৃত্রিম কিউআর কোড তৈরি করে। যেটা আসলে ‘কিউআর হাইজ্যাক’ কোড।’’


আরও পড়ুন- মৃত্যুঞ্জয়ী সুভাষচন্দ্র: ১২৩তম জন্মদিনেও তাঁর মৃত্যু নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত দেশবাসী


শহরে এহেন হ্যাকারের ফাঁদে পরেছেন বেশ কয়েকজন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরন একদম নতুন। একটি বেসরকারি সংস্থা এই ধরনের সাইবার ক্রাইমের ওপর কাজ করছে। সংস্থার দাবি, হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করার জন্য এই পদ্ধতি বেছে নেওয়া হয়েছে। কোনও ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য হ্যাকার পেয়ে যাচ্ছে। ইচ্ছা মতো ব্যবহার করতে পারে। করতে পারে ব্ল্যাকমেলও!


  আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে কি করবেন? প্রথমেই হোয়াটসঅ্যাপটি আনইনস্টল করতে হবে। পুনরায় নতুন করে ইনস্টল করতে হবে। যার ফলে আপনার সিকিউরিটি কোড বদলে যাবে। সেটা না করলে হ্যাকার তার ইচ্ছা মতো যতদিন খুশি আড়ি পাততে পারে।