১৪ সেকেন্ডেই ধরা যাবে মোবাইল চোর!
গবেষণা চলছে। পরীক্ষা নিরীক্ষার পরে সবুজ সংকেত মিললেই তথ্যপ্রযুক্তি জগতে আসবে আরও অত্যাধুনিক ফোন সিকিউরিটি ব্যবস্থা। ইজরায়েলের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির গবেষণা। মূলত ডিপার্টমেন্ট অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফর্মেশন সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং-এর তত্ত্বাবধানে তিন অধ্যাপক মিলে এই গবেষণা চালাচ্ছেন। তাদের গবেষণায় মোবাইল ফোনের সিকিউরিটিতে `টাচ`-কে সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর আঙুলের ৩৫টি টাচ তার ব্যবহৃত মোবাইলের প্রযুক্তিতে আগে থেকেই ইনস্টল থাকবে, যার ফলে মোবাইল ফোন চুরি হলেও কোনও ভাবেই সেই মোবাইল থেকে কোনও প্রকার তথ্য চোর চুরি করতে পারবে। এই প্রযুক্তিতে পাসওয়ার্ড ব্রেক করেও চুরি করা যাবে না ফোনের মধ্যে রাখা তথ্যাবলী। মোবাইল ব্যবহারকারীর টাচেই একমাত্র খোলা যাবে মোবাইল। টাচ ম্যাচ না করলে মোবাইল থেকেই ম্যাসেজ যাবে মোবাইলের আসল ব্যবহারকারীর কাছে (সেটা মেইল পদ্ধতিতেও হতে পারে)। ১৪ সেকেন্ডের মধ্যেই মোবাইল ম্যাসেজে মোবাইলের আসল মালিকের কাছে ম্যাসেজ চলে যাবে। আর এতেই ধরা পড়বে মোবাইল চোর।
ওয়েব ডেস্ক: গবেষণা চলছে। পরীক্ষা নিরীক্ষার পরে সবুজ সংকেত মিললেই তথ্যপ্রযুক্তি জগতে আসবে আরও অত্যাধুনিক ফোন সিকিউরিটি ব্যবস্থা। ইজরায়েলের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির গবেষণা। মূলত ডিপার্টমেন্ট অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফর্মেশন সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং-এর তত্ত্বাবধানে তিন অধ্যাপক মিলে এই গবেষণা চালাচ্ছেন। তাদের গবেষণায় মোবাইল ফোনের সিকিউরিটিতে 'টাচ'-কে সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর আঙুলের ৩৫টি টাচ তার ব্যবহৃত মোবাইলের প্রযুক্তিতে আগে থেকেই ইনস্টল থাকবে, যার ফলে মোবাইল ফোন চুরি হলেও কোনও ভাবেই সেই মোবাইল থেকে কোনও প্রকার তথ্য চোর চুরি করতে পারবে। এই প্রযুক্তিতে পাসওয়ার্ড ব্রেক করেও চুরি করা যাবে না ফোনের মধ্যে রাখা তথ্যাবলী। মোবাইল ব্যবহারকারীর টাচেই একমাত্র খোলা যাবে মোবাইল। টাচ ম্যাচ না করলে মোবাইল থেকেই ম্যাসেজ যাবে মোবাইলের আসল ব্যবহারকারীর কাছে (সেটা মেইল পদ্ধতিতেও হতে পারে)। ১৪ সেকেন্ডের মধ্যেই মোবাইল ম্যাসেজে মোবাইলের আসল মালিকের কাছে ম্যাসেজ চলে যাবে। আর এতেই ধরা পড়বে মোবাইল চোর।
অত্যাধুনিক ফোন সিকিউরিটি ব্যবস্থা নিয়ে ইজরায়েলের বিশ্ববিদ্যালয়ে যে গবেষণা চলছে, তা প্রথম প্রকাশ করে 'সাইবার টেক ২০১৭'। (এক মাসে ১০০ কোটি জিবি ডেটা ব্যবহার, নেট ব্যবহারে এখন বিশ্বের এক নম্বর দেশ ভারত)