নিজস্ব প্রতিবেদন: পাকিস্তানে গণধর্ষণের শিকার হল এক শিখ নাবালিকা। শনিবার, পঞ্জাব প্রদেশের নানকানা সাহেব শহরের গুরুদ্বার থেকে নিখোঁজ হয় ওই নাবালিকা। মানসিক অবসাদে ভুগছিল বলে জানা গিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 নাবালিকার বাবা জানিয়েছেন,  মেয়ে বাড়ি না ফেরায় পুলিসে খবর দেওয়া হয়। পাশাপাশি তল্লাসি চালানো হয় শহরের আনাচে-কানাচে। ওই নাবালিকার পরিবারের এক সদস্যের কথায়, নানকানা বাইপাসে দাঁড়িয়ে থাকা পঞ্জাবের আপদকালীন পরিষেবা ১১২২-র একটি অ্যাম্বুল্যান্স থেকে চিত্কার শোনা যায়। সেখানে ছুটে যান তাঁরা। অ্যাম্বুল্যান্সে ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করতে দেখা যায় দুই ব্যক্তিকে। মেয়েটির পরিবার কাছে আসতেই গাড়ি নিয়ে চম্পট দেয় তারা। প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা যাওয়ার পর অভিযুক্তরা মেয়েটিকে ফেলে যায়।  জানা গিয়েছে, ওই দুই ব্যক্তি পঞ্জাবের আপদকালীন পরিষেবারই সরকারি কর্মচারি।


আরও পড়ুন- ওড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই বিপত্তি, ১৮৮ যাত্রী নিয়ে সমুদ্রে ভেঙে পড়ল বিমান


১৫ বছর বয়সী ওই নাবালিকাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সূত্রের খবর, মেয়েটির শারীরিক অবস্থা এখনও স্থিতিশীল। থানায় এফআইআর করে মেয়েটির পরিবার। পুলিস জানিয়েছে, মেডিক্যাল পরীক্ষা করা হয়েছে তার। এখন পর্যন্ত রিপোর্ট হাতে আসেনি। তবে, ওই দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। পঞ্জাবের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবার সরকারি সংস্থার মুখপাত্র মহম্মদ ফারুক জানান, তাদের তরফ থেকেও তদন্ত করা হবে। এই ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। সংস্থার ১৪ বছরের ইতিহাসে এমন ঘটনা ঘটেনি। পুলিসের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন মহম্মদ ফারুক।