Accenture Layoffs: ফের ছাঁটাই! আগামিদিনে ১৯ হাজার কর্মী কাজ হারাবেন, বুক কাঁপছে সকলেরই...
Accenture Layoffs: ফের ছাঁটাই! বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলির ডাউনসাইজিং যেন শেষ হচ্ছে না। ফেসবুক, ট্যুইটার, আমাজন, মাইক্রোসফ্ট-- বাদ নেই কেউ। সেই তালিকায় এবার নাম লেখাল অ্যাক্সেনচার। বিশ্বের বৃহত্তম এই টেকনোলজি সার্ভিস কোম্পানি আগামিদিনে ১৯ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ফের ছাঁটাই! বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলির ডাউনসাইজিং যেন শেষ হচ্ছে না। ফেসবুক, ট্যুইটার, আমাজন, মাইক্রোসফ্ট-- বাদ নেই কেউ। সেই তালিকায় এবার নাম লেখাল অ্যাক্সেনচার। বিশ্বের বৃহত্তম এই টেকনোলজি সার্ভিস কোম্পানি আগামিদিনে ১৯ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে। বৃহস্পতিবারই তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা অ্যাক্সেনচার-এর তরফে এই কথা জানানো হয়েছে।
কেন হঠাৎ এক সঙ্গে এত কর্মীকে ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিল তারা, বিশেষত এই মার্চের শেষে, ইয়ারএন্ডে এসে?
আরও পড়ুন; Canada’s Population: সারা বিশ্বকে নিজের দেশে আহ্বান জানিয়েছিল কানাড! দেখুন, তার ফলে কী ঘটল...
বিশ্বের বৃহত্তম এই তথ্যপ্রযুক্তি জানিয়েছে, আপাতত ব্যয়সংকোচ করে লাভ বাড়ানোর জন্যই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মহলের বিশেষজ্ঞেরা মনে করছেন, সামগ্রিক ভাবে বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তিক্ষেত্রে সংকট ক্রমশ বাড়ছে। এর প্রভাবেই এবার কর্মীছাঁটাইয়ের পথে হাঁটল অ্যাক্সেনচার'ও।
সকলেই জানে, এর আগে মাইক্রোসফট, মেটা, অ্যামাজন, ট্যুইটারও কর্মীছাঁটাই করেছে। এবার সেই তালিকায় উঠল অ্যাক্সেনচারের নামও। দিনকয়েক আগেই অ্যামাজন জানিয়েছিল, আগামী দিনে তারা আরও ৯ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে। ইতিমধ্যে ১৮ হাজার কর্মী ছাঁটাই হয়েছে। ফেসবুকও জানিয়ে রেখেছে, এ বছর আরও ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে তারা। গত বছরই ১১ হাজার জনকে ছাঁটাই করেছে তারা!
আরও পড়ুন; China’s Peace Proposals: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে শান্তিপ্রস্তাব জিনপিংয়ের! পুতিন কি রাজি?
অ্যাক্সেনচারের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ১৮ মাস ধরে ১৯ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করা হবে। তবে এক্ষেত্রে প্রাথমিক একটু বাছবিচার আছে। আপাতত যাঁদের কাজের বিনিময়ে ক্লায়েন্ট টাকা দেয় না, ছাঁটাই করা হবে এমন কর্মীদেরই। সংস্থার সিইও জুলি সুইট জানিয়েছেন, ২০২৪ অর্থবর্ষে সংস্থার খরচ কমানোই লক্ষ্য তাঁদের। সংস্থার আশা, তাদের বার্ষিক রাজস্ববৃদ্ধি হবে আট থেকে ১০ শতাংশ। যদিও আগে তাদের বার্ষিক রাজস্বের এই প্রত্যাশা ছিল ১১ শতাংশের মতো।