নিজস্ব প্রতিবেদন: পূর্ব আফগানিস্থানে ভায়াবহ ভূমিকম্পে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। রিখটার স্কেলে ৬.১ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে এখনওপর্যন্ত মৃতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। আহত ১৫০০ বেশি। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাকিস্তান লাগোয়া খোস্ত ও পাখতিয়া প্রদেশ কেঁপে ওঠে ওই মারাত্মক কম্পনে। পার্বত্য ওইসব এলাকায় যেসব জায়গায় বাড়িঘর ততটা মজবুত নয় ও প্রায়ই ধস নামে সেখানে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।


ওই দুই প্রদেশ জুড়ে ক্ষয়ক্ষতির যে চেহারা তা সামাল দেওয়া এখন তালিবান সরকারের কাছে এক বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা সম্ভবত তাদের নেই। পাখতিয়া প্রদেশের এক উদ্ধারকার্যের ফুটেজ সামনে এসেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, কম্বলে জড়িয়ে মানুষজনকে জড়িয়ে কপ্টারে তোলা হচ্ছে। এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে আহত ও নিহতদের দেহ।


গত ৩০ বছরে একাধিকবার ভূমিকম্পে কেঁপেছে আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে।


১৯৯১ সালে হিন্দুকুশ এলাকায় এক ভূমিকম্পে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও তত্কালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে মারা যান ৮৪৮ জন।


১৯৯৭ সালে আফগানিস্তান-ইরান সীমান্তের কায়েনে এক ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় দুই দেশের ১৫০০ জনের। আহত হন ১০,০০০ জন।


১৯৯৮ সালে থাকারে এক ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় ২৩০০ জনের।


১৯৯৮ সালের মে মাসে থাকারেই এক ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় ৪৭০০ জনের।


২০০২ সালে হিন্দুকুশের জোড়া ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় ১১০০ জনের।


২০১৫ সালে হিন্দুকুশ পার্বত্য এলাকায় এক ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় ৩৯৯ জনের।


২০২২ সালের জানুয়ারিতে আফগানিস্তানের বাদগিসে এক ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় ২২ জনের।


আরও পড়ুন-Maharashtra Political Crisis: ইস্তফাপত্র লিখে রেখেছি, বিধায়করা চাইলেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেব: উদ্ধব ঠাকরে


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)