নিজস্ব প্রতিবেদন: সময় যে ঘনিয়ে এসেছে তা আগেই মালুম হয়েছিল। কাবুলের মার্কিন দূতাবাসে নির্দেশ গিয়েছিল, ধ্বংস করে ফেলতে হবে স্পর্শকাতর সমস্ত নথি এবং কম্পিউটার। আফগানিস্তানের রাজধানীর সীমানায় তালিবান বাহিনী আসতেই সেই নির্দেশ মোতাবেক কাজ করলেন দূতাবাসের কর্মীরা।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত সপ্তাহে মার্কিন গোয়েন্দারা অনুমান করেছিলেন, কাবুল দখল করতে মাস তিনেক লাগবে তালিবানের। সেই ভবিষ্যদ্বাণী মেলেনি। মার্কিন নথিকে উদ্ধৃত করে সে দেশের সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, কাবুলের দূতাবাসকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, দেশ ছাড়ার আগে ধ্বংস করে ফেলতে হবে গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল নথি। আস্ত রাখা যাবে কম্পিউটার। রবিবার তালিবান বাহিনী কাবুলের কাছাকাছি আসতেই সমস্ত নথি ধ্বংস করে দেন মার্কিন দূতাবাসের আধিকারিকরা। তাঁদের উদ্ধার করতে পাঠানো হয় ৩০০০ মার্কিন বাহিনী। হেলিকপ্টারে অধিকাংশ কর্মীকেই উদ্ধার করা হয়েছে। কয়েকজন রয়ে গিয়েছেন সেখানে।  


কাবুল বিমানবন্দরে এখনও রয়েছে 'কোর' মার্কিন বাহিনীর সদস্যরা। উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন তাঁরা। ইইউ-র বহু আধিকারিককে পাঠানো হয়েছে নিরাপদ গোপন আস্তানায়। এদিকে কাবুলে তারা শান্তি বজায় রাখবে বলে আশ্বাস দিয়েছে তালিবান। শনিবার বিবৃতি দিয়ে তারা জানায়, আফগান ও বিদেশি নাগরিকদের উপরে হামলা করা হবে না। দূতাবাস ও চিকিৎসা কর্মীরা সুরক্ষিত। কাতার-আলোচনার কথা স্মরণ করিয়ে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, মার্কিন আধিকারিকদের গায়ে হাত পড়লে কড়া জবাব দেবে সেনা।     


আরও পড়ুন- Afghanistan: তালিবানের হাতে আত্মসমর্পণে 'না', কড়া বার্তা মহিলা সাংবাদিকের


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)