নিজস্ব প্রতিবেদন: মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে তড়তড়িয়ে। সোমবার পর্যন্ত ৬০ জনের দেহের খোঁজ মিলেছে। পুরু ছাইয়ে আস্তরণে আরও মৃতদেহ চাপা পড়ে রয়েছে, আশঙ্কা উদ্ধারকারীদের। রবিবার ফুয়েগো আগ্নেয়গিরির ঘুম ভাঙার পরই এমনই বিপর্যয়ের মুখে সম্মুখীন গুয়েতমালা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- ট্রাম্প-কিম কাছাকাছি এলেও মার্কিন নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে: হোয়াইট হাউস


ফুয়েগো আগ্নেয়গিরি মুখ থেকে অনবরত গলন্ত লাভা বেরিয়ে সংলগ্ন এলাকা ঢেকে ফেলেছে। এর সঙ্গে নির্গত হচ্ছে বিষাক্ত গ্যাস এবং ধোঁয়া। পরিস্থিতি এতটাই ভয়ঙ্কর যে গুয়েতমালার স্যান মিগুয়েল লস লটেস নামে একটি গ্রাম কার্যত লাভায় ঢেকে গিয়েছে। সোমবার সকালে ১৫টি দেহ উদ্ধার করে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। এর মধ্যে রয়েছে এক শিশু এবং এক অন্তঃসত্ত্বা মহিলা। জানা গিয়েছে, প্রাইরোক্ল্যাস্টিক লাভা পাহাড় থেকে যে গতিতে নেমে আসছে সমতলে, তার ফলে নিরাপদ স্থানে পৌঁছতে পারছেন না অধিকাংশ মানুষই।


আরও পড়ুন- তিন চাকার উপর সওয়ার চার চাকা, তারপর... ভাইরাল ভিডিও


রবিবার, স্থানীয় সময় রাত ৯টা নাগাদ প্রবল বিস্ফোরণে জেগে ওঠে ফুয়েগো আগ্নেয়গিরি। বিস্ফোরণ এতটাই প্রকট ছিল যে সে দিনই মৃত্যু হয় কমপক্ষে ২৫ জনের। প্রায় দু হাজারের বেশি মানুষ ঘরছাড়া হন। ১৯৭৪ সালের পর এদিনই এমন বিকট আওয়াজে বিস্ফোরণ ঘটায় আগ্নেয়গিরিটি। উল্লেখ্য, ফুয়েগো আগ্নেয়গিরি এর আগে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে সক্রিয় হয়ে ওঠে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ২০০২ সাল থেকে নিয়মিতভাবে জেগে ওঠে এই আগ্নেয়গিরি।


আরও পড়ুন- দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে মোদীর ‘মন কি বাত’ মনে ধরেছে বেজিংয়ের