নিজস্ব প্রতিবেদন: নয় বছর পর সাধারণ নির্বাচন হচ্ছে লেবাননে। রবিবার শেষ হয়েছে ভোটগ্রহণ। আজ, সোমবারই জানা যাবে কার দখলে লেবানন? তখত ধরে রাখতে পারবেন ফিউচার মুভমেন্টের নেতা তথা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সাদ হারিরি নাকি ক্ষমতা দখল করবে ইরানের মদতপুষ্ট বিরোধী দল হেজবুল্লাহ? সে দিকে তাকিয়ে মধ্য এশিয়ার দেশগুলি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- পরমাণু চুক্তি ভাঙলে ফল ভুগতে হবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রৌহানির


 লেবাননের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, অর্ধেক আসনের বেশি ইতিমধ্যে জিতে গিয়েছে হেজবুল্লাহ গোষ্ঠী। ১২৮ আসনের এই নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৪৯ শতাংশের কাছাকাছি। ২০০৯ নির্বাচনের থেকে এবার ভোট শতাংশ কম বলে জানিয়েছে লেবাননের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। নয় বছর পর নির্বাচন হওয়ায় তুমুল উত্তেজনা রয়েছে লেবাননে। ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে এবং তার আগে সন্ত্রাসের ঘটনাও ঘটেছে। শাসক দলের অভিযোগ, হেজবুল্লাহ প্রভাবিত জায়গায় অবাধে সন্ত্রাস চলেছে। এমনকী ইরান মদতপুষ্ট শিয়া গোষ্ঠীর এই দল সিরিয়ায় সেনা পাঠানোয় তীব্র সমালোচনা করেন হারিরি।


আরও পড়ুন- মার্কিন কূটনৈতিক চাপে ‘বেঁকে’ বসছে পিয়ংইয়াং!


দীর্ঘদিন ধরেই দুই মতাদর্শে বিভক্ত লেবানন। সৌদি আরব সমর্থিত সুন্নি শাসক শিবিরকে সমর্থন করে পাশাপাশি বিরোধী দল হেজবুল্লাহকে সমর্থন করছে ইরান মদতপুষ্ট শিয়ারা। লেবাননের নির্বাচনে আদতে ইরান না সৌদি আরব কার দিকে পাল্লা বেশি ভারি থাকে সে দিকেই তাকিয়ে কূটনৈতিক শিবির।


আরও পড়ুন- প্রকাশ্য জনসভায় গুলি পাক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে