নিজস্ব প্রতিবেদন: কাসেম সোলেমানির হত্যার বদলা। ইরাকে মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ করে ডজন খানেক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করল ইরান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ ইরবিল ও আল আসাদে দুটি মার্কিন সেনাঘাঁটিতে একের পর এক আছড়ে পড়ে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র। সেই হামলায় কমপক্ষে ‘৮০ মার্কিন জঙ্গি’-র মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি ইরানের। পাশাপাশি এও দাবি করা হয়েছে একটি ক্ষেপণাস্ত্রকেও ঠেকাতে পারেনি মার্কিন বাহিনী।



আরও পড়ুন-দরকার হলে আবার অ্যাম্বুল্যান্স আটকাব, সমালোচনার পরেও অনড় দিলীপ  


ইরান রেভলিউশনারি গার্ডের এক আধিকারি সূত্রে সরকারি টিভির দাবি, ইরাকে আরও ১০০ টার্গেট চিহ্নিত করেছে ইরান। ফের কোনও হামলা হলে ওইসব টার্গেটে হামলা চালাবে তেহরান।  ইরানের বিদেশমন্ত্রী জাভেদ জারিফ সংবাদমাধ্যমে বলেন, ইরাকের ওইসব ঘাঁটি থেকে আমাদের নাগরিকদের ওপরে হামলা চালানো হয়েছিল। তাই রাষ্ট্রপুঞ্জের সনদ মেনেই আত্মরক্ষার্থে হামলা চালানো হয়েছে। যে কোনও রকম হামলা প্রতিহত করতে আমরা প্রস্তুত।


আরও পড়ুন-ইরানে ১৮০ জন যাত্রী-সহ ভেঙে পড়ল ইউক্রেনের বিমান


মার্কিন প্রেসিডেন্ট এর আগে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, যদি আমেরিকার গায়ে একটু আঁচড় লাগে তাহলে ইরানের ৫২ জায়গা ধূলিসাত্ করে দেওয়া হবে। সোলেমানি নিহত হওয়ার পরই ইরান-আমেরিকার সংঘাত চরম আকার নেয়। দুই দেশ যুদ্ধের ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে।



ইরাকে ইতিমধ্যেই ৫ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে আমেরিকা। তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই হুমকি কর্ণপাত করছে না তেহরান। সুর চড়িয়ে হাসান রৌহানির জবাব, সোলেমানির অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করবে তাঁর সরকার। ইরানকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই।  মঙ্গলবার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে হাতেনাতে সেই জবাব দিয়ে রাখল ইরান।