নিজস্ব প্রতিবেদন- ভাসান চর। যে দ্বীপ মাত্র ২০ বছর আগে সমুদ্রে ভেসে উঠেছিল, সেখানেই ১৮০০ রোহিঙ্গাকে পাঠাল বাংলাদেশ। যা নিয়ে প্রবল হইচই শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। নৌসেনা পাঁচটি জাহাজের সাহায্যে মোট ১৮০৪ জন রোহিঙ্গাকে ওই দ্বীপে পৌঁছে দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এদিকে মানবাধিকার কমিশন ওই ১৮০৪ জনের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। ভাসান চর নিচু। তা ছাড়া প্রতি বছর নিয়ম করে ওই দ্বীপ ঝড়ে ছাড়খার হয়। সেখানে রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যত্ কী হবে!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাষ্ট্রসংঘ বাংলাদেশ সরকারের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে। বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সরকারের অবিলম্বে যেন ওই রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করে! চলতি মাসের শুরুতেই ওই দ্বীপে ১৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে রেখে এসেছিল বাংলাদেশের নৌ সেনা। সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, ওই দ্বীপে এক লাখের বেশি রোহিঙ্গার বসতির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এমনকী এটাও বলা হয়েছিল, ওই দ্বীপ এখন বসতি গড়ার যোগ্য। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা মায়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছিল বলে জানা গিয়েছিল।


আরও পড়ুন-  হোয়াইট হাউসে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কাশ্মীরি বংশোদ্ভূত আয়শা শাহ


বাংলাদেশ সরকার বারবার দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্য রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পাঠানোর চেষ্টা করেছিল। তবে শেষমেশ সেটা আর সম্ভব হয়নি।