নিজস্ব প্রতিবেদন: পাল্টা জবাব! এখনও পর্যন্ত কোনও পক্ষ মুখ না খুললেও ইরানের তেল ট্যাঙ্কারে হামলা চালানোর ঘটনাকে এভাবেই দেখছেন হাসান রৌহানির সরকার। শুক্রবার সৌদি আরবের জেদদাহ বন্দরের কাছে ইরানের তেলবাহী জাহাজে হামলা চালানো হয়েছে। ওই জাহাজটি ন্যাশনাল ইরান ওয়েল কোম্পানির বলে জানা গিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


জেদদাহ বন্দর থেকে ৯৬ কিলোমিটার দূরে লোহিত সাগরের উপর ভাসমান জাহাজটিতে ‘জঙ্গি হামলা’ চালানো হয় বলে দাবি ইরানের। দু’দুটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয় জাহাজে। হতাহতের খবর নেই। জাহাজের কর্মীরা অক্ষত আছে বলেই দাবি ইরানের। তবে, ট্যাঙ্কারে হামলায় ক্ষতি হয়েছে কয়েক লক্ষ ব্যারেল তেলের। লিক হয়ে ওই তেল সমুদ্রে মিশছে।  এ খবরের পরই ২ শতাংশ দর বেড়ে গিয়েছে অশোধিত তেলের। ব্যারেল প্রতি এক ডলার করে দাম বৃদ্ধি পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম টেক্সাসের অপরিশোধিত তেলের।


আরও পড়ুন- 'ধাপ্পা' দিয়ে মাকে চমকে দিল সিংহশাবক! ভাইরাল হল এই 'মিষ্টি' ভিডিয়ো


উল্লেখ্য, সৌদি আরবের অ্যারমকো সংস্থার দু’দুটি কারখানায় ড্রোন হামলা চালানোয় হয় সেপ্টেম্বরে। ভয়াবহ আগুনে ব্যাপক ক্ষতি হয় অশোধিত তেলের। এই ঘটনার দায় স্বীকার ইয়েমেনের হুতি গ্রুপ করলেও সৌদি আরব দাবি করে ইরানের প্রত্যক্ষ ইন্ধন রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও কাঠগড়ায় দাঁড় করায় রৌহানি সরকারকে। তবে, ইরানের ট্যাঙ্কার হামলায় এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও। সৌদি আরবের তরফে কোনও সরকারি বিবৃতি আসেনি।