জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কানাডা আগামী কয়েকবছরের জন্য অভিবাসন-বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণ করল। তারা এ ক্ষেত্রে একটি লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে। আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে তারা তাদের দেশে ৫ লাখ পুনর্বাসিত মানুষকে দেখতে চায়। সেদেশের ইমিগ্রেশন মন্ত্রী সাঁ ফ্রেজার মঙ্গলবার এ নিয়ে এই নতুন পরিকল্পনার কথা ব্যক্ত করেছেন। এ জন্য কানাডাকে সে দেশে দক্ষতাসম্পন্ন কর্মক্ষম বহু মানুষকে ঠাঁই দিতে হবে। সরকারে এই নীতিকে স্বাগত জানিয়েছে দেশটির সংসদের বিরোধী দলও। পুরো বিষয়টিকে 'ইকনমিক মাইগ্রেশন' বলে উল্লেখ করা হচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নতুন এই নীতির ফলে আগামীদিনে সেদেশে প্রায় মানববন্যার স্রোত বইতে শুরু করবে বলে মনে করা হচ্ছে।  কেন সহসা এই রকম নীতি নিতে চলেছে কানাডা? সেদেশে বহু সেক্টরে নিয়োগ নেই, কর্মখালি। এই অবস্থায় বহু মানুষের কর্মসংস্থানও ঘটতে চলেছে। যার ফলে সামগ্রিক ভাবে কানাডার অর্থনীতি আরও উন্নত ও আরও সমৃদ্ধ হতে চলেছে। এই প্রেক্ষিতেই অভিবাসন মন্ত্রী সাঁ ফ্রেজার জানান, তাঁরা কানাডার অর্থনীতিকে তার চূড়ান্তে নিয়ে যেতে পারবেন না যদি না তাঁরা অভিবাসন নীতি জোরদার করেন! 


আরও পড়ুন: Russia-Ukraine war: বোতল হাতে দীর্ঘ লাইন! জলের জন্য হাহাকার কিয়েভে! যুদ্ধ কি জলসংকট ডেকে আনছে?


সেদেশে নির্মাণকাজ করার মতো যথেষ্ট পরিমাণ শ্রমিকও নেই। নানা ক্ষেত্র লোকাভাবে কর্মশূন্য অবস্থায় রয়েছে। এতে দেশের সার্বিক অর্থনীতি বিনষ্ট হচ্ছে। কাঙ্ক্ষিত উন্নতি ঘটছে না।  তবে শুধু যে কর্মক্ষম মানুষকেই বেছে বেছে ঠাঁই দেবে কানাডা সরকার, তা নয়। তারা অ্যাসাইলাম থেকে বেরিয়ে আসা মানুষজন, যাঁরা যুদ্ধ বা অন্যান্য নানা ভয়-ভীতিতে ভীত, তাঁদেরও জায়গা দেবে কানাডা। কিন্তু এই ভাবে কানাডা কি তার লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবে?  


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)