COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওয়েব ডেস্ক: গোটা পৃথিবী একদিন যে হাত ধরে রচনা করবে নব প্রজন্মের ভবিষ্যৎ, যে মস্তিষ্ক থেকে জন্ম নেবে আগামীর আবিষ্কার, সেই কিশোর বয়স অকালেই ঝড়ে যাচ্ছে পাতা ঝড়ার মত। গোটা বিশ্ব জুড়েই কিশোর-কিশোরীদের অকাল মৃত্যু সমাজ সচেতন মানুষকে ভাবিয়ে তুলছে। কার হাতে তুলে দিয়ে যাব এই পৃথিবীর ভার, কে কাঁধে নেবে দুনিয়ার দায়িত্ব, যাদের নেওয়ার কথা তাঁরা সংখ্যায় একে একে কমছে। টিনেজদের মিছিলে ভিড়ের বদলে তৈরি হচ্চে শূন্যতা। উন্নত থেকে উন্নতশীল, পৃথিবীর সব প্রান্তেই উদ্বেগের কারণ কিশোর মৃত্যু। গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, ১০ থেকে ২৪ বছরের কিশোর ও যুবক কিংবা যুবতীদের মৃত্যুর প্রধান কারণগুলো হল, পথ দুর্ঘটনা, আত্মহত্যা, হিংসা, অসুরক্ষিত যৌনতা ও নেশায় আসক্তি।   
 
বর্তমান বিশ্বে গোটা জনসংখ্যার ১৮০ কোটিই হল টিনেজ। ২০৩২ সালে এই সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়াবে ২০০ কোটি, এমনটাই মনে করছেন গবেষকরা। তবে টিনেজদের অকাল মৃত্যু সমাজ বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলছে, এই 'ব্যাধি' কীভাবে সারিয়ে তোলা সম্ভব?


কী কী কারণে কিশোর মৃত্যু 'এভারেস্ট উচ্চতা'য় পৌঁছাচ্ছে?


এক, যেকোনও ধরনের নেশায় আসক্তি, তা মদ হতে পারে, তামাক হতে পারে বা অন্য কোনও নেশা জাতীয় দ্রবণ, এই নেশাজাত দ্রব্যই টিনেজ মৃত্যুর প্রধান কারণ।


দ্বিতীয়, মৃত্যুর কারণ অবসাদ। ২০১৩ সালের শেষ তথ্য অনুযায়ী গোটা বিশ্বে যে সংখ্যক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে তার প্রায় ১০% অবসাদজনিত কারণ থেকেই হয়েছে। কখনও তা আত্মহত্যা কখনও তিলেতিলে নিজেকে শেষ করে দেওয়া।


তৃতীয়, অবশ্যই অসুরক্ষিত যৌনতা।