ওয়েব ডেস্ক: বিপন্ন শৈশব। গ্রিসের নিঃসঙ্গ দ্বীপে কার্যত বন্দিদশা কাটাচ্ছে পিতৃমাতৃহীন শরণার্থী শিশুরা। নিরাপত্তাহীনতায় বেড়ে উঠছে নিরপরাধ শৈশব। সেই দ্বীপে পৌছে গিয়েছিলেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিনিধিরা। সব কিছু দেখে তো তারা তাজ্জব।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদের কারও বাড়ি সিরিয়া। কারও ইরাক। হিংসা এদের মাথার ছাদ কেড়ে নিয়েছে। হিংসা কেড়ে নিয়েছে ওদের বাবা মাকেও। মাটি এবং বাবা-মার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এই শিশুগুলি ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে ইওরোপের ভূখণ্ডে এসে পৌছয়। এখন ওরা শরণার্থী। এমনই একদল শিশুর বর্তমান ঠিকানা গ্রিসের লেসবো দ্বীপ। কেমন আছে শিশুগুলি? তারই তদন্ত শুরু করে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। লেসবস দ্বীপে সংস্থার হয়ে হাজির হন ডেনমার্কের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। আর তখনই সামনে আসে শরণার্থী শিশুদের মর্মান্তিক জীবনের দুর্দশার ছবি।


জার্মানিতে ট্রেনের মধ্যে সহযাত্রীদের উপর ছুরি ও কুড়ুল নিয়ে হামলা আফগান তরুণের!


এই শিশুদের থাকার পর্যাপ্ত জায়গা নেই। ক্যাম্পের মধ্যে গরমেই দিন কাটে এই শিশুদের। ভাল করে খাবার জোটে বটে, কিন্তু অন্যান্য পরিষেবা খুব একটা নেই। রাত হলেই ক্যাম্পের মধ্যে তালা দিয়ে আটকে দেওয়া হয় তাদের। নিরাপত্তারক্ষীদের তত্ত্বাবধানেই নিরাপত্তাহীনতায় বেড়ে উঠছে নিরপরাধ শৈশব।


স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার আশঙ্কা এভাবে বড় হলে ওরা একদিন সত্যিই অপরাধীতে পরিণত হবে। সংস্থার অভিযোগ, শরণার্থী শিশুদের সম্পর্কে উদাসীন ইওরোপের দেশগুলির। অবিলম্বে এই পরিস্থিতি থেকে শিশুদের বাঁচানোর জন্য আর্জি জানানো হয়েছে।