ব্যুরো: সাত বছরের গবেষণার ফসল। বিশ্বের সবচেয়ে বড় উভচর বিমান তৈরি করে ফেলল চিন। এই বিমান হাঁসের মতো জলে সাঁতার কাটবে। আবার আকাশেও উড়বে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দক্ষিণ চিন সাগরে বেশ একটা যুদ্ধযুদ্ধ গন্ধ। আন্তর্জাতিক আদালতের রায় অগ্রাহ্য করে পেশি আস্ফালন করছে চিন। নৌমহড়ায় বেশ একটা চোখ রাঙানির ভাব। বার্তা দেওয়া জাপান থেকে আমেরিকা সকলকেই। 


সেই সময়েই সামনে এলেন ইনি। পোশাকি নাম AG 600। দেখতে অনেকটা ডানামেলা গিরগিটির মতো। টিকটিকির মতো রঙ। তবে সরীসৃপ নয়। এই যন্ত্র উভচর। আয়তন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান বোয়িং 737-এর সমতূল। সাত বছর ধরে একে তৈরি করেছে চিনের রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান নির্মাণ সংস্থা। একটানা সাড়ে চার হাজার কিলোমিটার উড়তে পারে বলে দাবি নির্মাণকারীদের। বারো টন জলধারণ ক্ষমতা। প্রায় চুয়ান্ন টন মাল বহনে সক্ষম। চিনের দাবি উদ্ধার কাজ ও দাবানল নেভাতে কাজে লাগবে এই বিমান।


তবে চিনের ভাবনা এমন সরল সাধাসিধে এটা মেনে নিচ্ছে না কেউই। সামরিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এই অতিকায় বিমানকে যুদ্ধেও ব্যবহার করতে পারে চিন। উভচর বিমান তৈরি হলে এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ারের খরচ বেঁচে যাবে। আবার দক্ষিণ চিন সাগরে যেভাবে কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করে চিন দখল কায়েক করছে, সেই রণকৌশলে এই বিমান একেবারে যথাযথ।