নিজস্ব প্রতিবেদন: এর আগে চিন চাঁদে মহাকাশযান পাঠিয়েছে। গত বছর তা চাঁদে নেমেছে। গত জুলাইয়ে তারা মঙ্গলে মহাকাশযান পাঠিয়েছে। ২০২২ সালে চিন মহাকাশকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে। ২০২৯ সালে হবে তাদের বৃহস্পতি অভিযান। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিন্তু তার আগেই রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছে চিন। চিনের মহাকাশযান আট দিন পরে পৌঁছবে চাঁদের কক্ষপথে। তারপর শুরু হবে চাঁদ থেকে পাথর-মাটি সংগ্রহের কাজ। আমেরিকা, রাশিয়ার পর চিনই হবে বিশ্বের তৃতীয় দেশ, যারা চাঁদ থেকে পাথর আনবে।


চিনের সব চেয়ে বড় রকেট লং মার্চ ৫ থেকে পাঠানো হয়েছে মহাকাশযানটি। আট হাজার দু'শো কেজি ওজনের মহাকাশযানটি চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছবার পর শুরু হবে ল্যান্ডার ও অ্যাসেন্ডারের চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের কাজ। ল্যান্ডারের রোবোটিক হাত চাঁদের মাটি-পাথর নিয়ে অ্যাসেন্ডারে জমা করবে। তারপর অ্যাসেন্ডার চাঁদের কক্ষপথে ফিরবে। সেখানে অ্যাসেন্ডার যুক্ত হবে মহকাশযানের সঙ্গে। রিটার্ন ক্যাপসুলে পাথর-মাটি দিয়ে দেবে। তারপর পৃথিবীতে ফেরার যাত্রা শুরু। সব ঠিক থাকলে ২৩ দিন পরে তা আবার ফিরে আসবে পৃথিবীতে। 


সন্দেহ নেই, এর ফলে চন্দ্ররহস্য আরও খুলে যাবে। চাঁদ নিয়ে গবেষণার পরিধিও অনেকটা বাড়বে।


আরও পড়ুন: যুদ্ধশান্তি! ঘরে ফিরছেন নাগর্নো-কারবাখের সাধারণ মানুষ