ওয়েব ডেস্ক: গতি- ঘণ্টা প্রতি ৭০ কিলোমিটার। ধারণক্ষমতা- সর্বোচ্চ ৫১০ জন যাত্রী নিয়ে সফর করতে পারবে। 'আকশপথে' পরীক্ষামূলক ভাবে শুরু হল 'ঝুলন্ত' ট্রেনের ট্রায়াল। সফল হলেই চিনে চালু হবে হাই স্পিড স্কাইট্রেনের যাত্রা। আরও পড়ুন- চিনের গভীরতম মেট্রো স্টেশন মাটির কত মিটার নিচে জানেন? 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


আপাতত লাল চিনের শানদং প্রভিন্সের কুইংদাও শরেই পরীক্ষামূলক ভাবে শুরু হয়েছে 'স্কাইট্রেনে'র ট্রায়াল। চিন দাবি করছে, যদি এই ট্রেনের ট্রায়াল পিরিয়ডে সফলতা অর্জন করা যায় তাহলে এই ট্রেনই হবে চিনের সব থেকে দ্রুত গতির রেলপথ। তাদের আরও দাবি এই 'স্কাইট্রেন' নাকি চিনের বহুল প্রচলিত সাবওয়ে ট্রেনের তুলনায় তিন গুণ ভালো পারফর্ম করতে পারবে। মূলত পার্বত্য অঞ্চল এবং বড় বড় শহরের যানজট জর্জরিত এলাকায় এই ট্রেন পরিষেবা বেশ কার্যকরী হবে বলেই মনে করছে তারা। এছাড়াও কম খরচ এবং প্রচলিত যানবাহনের তুলনায় সহজভাবে পরিচর্যা করা যাবে এই 'স্কাইট্রেন'র, দাবি এই ট্রেনের ডিজাইনারের। এই ট্রেনটি বানিয়েছে কুইংদাও সিআরআরসি শিফাং কোং লিমিটেড। এই প্রজেক্টের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর লিয়ু হুয়েন জানিয়েছেন, "স্বল্প খরচে সবথেকে ক্ষমতাশীল যান তৈরির দিকেই আমাদের নজর ছিল। এই স্কাইট্রেন শব্দ নিয়ন্ত্রিত, আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমই এটি চলবে"। আরও পড়ুন- "কমরেডস, ধর্ম ছাড়ুন নাহলে শাস্তি পেতে প্রস্তুত হোন", বার্তা চিনা কমিউনিস্ট পার্টির


 


উল্লেখ্য, 'স্কাইট্রেনে'র পরিষেবা এর আগে প্রথম শুরু হয় জার্মানিতে, তারপর জাপানে। ১৯০১ সালে জার্মানিতে প্রথম 'স্কাইট্রেনে'র পরিষেবা চালু হয়। চিন এই ক্ষেত্রে বিশ্বের তিন নম্বর দেশ হিসাবে দ্রুত গতির স্কাইট্রেন পরিষেবা চালু করতে চলেছে।