নিজস্ব প্রতিবেদন: বিশ্ব জুড়ে চলছে করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের কাজ। এর সমান্তরালে আর একটি চক্রও চলছে বলে মনে করা হচ্ছে। চক্রটা তথ্য হাতানোর। যেসব দেশে এই টিকা নিয়ে গবেষণা চলছে তাদের গবেষণার জরুরি তথ্য চুরির একটা গোপন চক্র কাজ করে চলেছে বলে জানাচ্ছে খোদ মাইক্রোসফ্টের মতো সংস্থা!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মাইক্রোসফ্ট জানাচ্ছে, বিশ্ব জুড়ে মোটামুটি সাতটি কোম্পানি করোনা টিকা আবিষ্কারের গবেষণা করছে। কানাডা, ফ্রান্স, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, আমেরিকা-- এই দেশগুলির সাতটি ওষুধ কোম্পানিই এই কাজে যুক্ত। আর এই কোম্পানিগুলির অফিশিয়াল সাইটে ঢুকেই তথ্য হাতানোর কাজটি করছে উত্তর কোরিয়া বা রাশিয়া বলে অভিযোগ মাইক্রোসফ্টের। 


তবে এ বিষয়ে সচেতন রয়েছে গবেষণাকারী সংস্থাগুলি। তারা এখন চাইছে, এমন একটি আইন করা হোক যাতে এই ধরনের তথ্য চুরির কাজকে অপরাধের তালিকায় তোলা যায়।


মাইক্রোসফ্ট এরকম কোম্পানিগুলির নামও করেছে। রাশিয়ার স্ট্রনটিয়াম আর উত্তর কোরিয়ার জিঙ্ক এবং সেরিয়াম। এরা বিভিন্ন প্রযুক্তিগত কৌশলে এই নেতিবাচক কাজটি করে চলেছে। তারা এ-ও মনে করিয়ে দিয়েছে, এমন নয় যে এই কাজটা এই প্রথম হচ্ছে। বেশ কিছু কোম্পানি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্যক্ষেত্রের জরুরি উদ্ভাবনগুলির গোপন তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার বদভ্যাসটি বহু দিন ধরেই চালাচ্ছে। আমেরিকায় তো এটা খুবই চলে।


মাইক্রোসফ্টের প্রেসিডেন্ট ব্র্যাড স্মিথ প্যারিস পিস ফোরামে অংশ গ্রহণ করেছিলেন। সেখানেই তিনি এই বিপদের কথা তুলে ধরেন। এবং এই অন্য়ায় রোধে একটি আইন বলবৎ করার দাবি তোলেন।


আরও পড়ুন:  জংলি ভাল্লুক তাড়াতে 'নকল নেকড়ে' মোতায়েন করল শহরবাসী, এক ওষুধে কাজ শুরু!