নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবারেও জারি রইল ইজরায়েল-প্যালেস্টাইন সংঘর্ষ। বিষয়টি নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ইজরায়েল-অধিকৃত গাজা (gaza) ভূখণ্ড এবং জেরুসালেমের একাংশে সোমবার হঠাৎই হামলা চালিয়েছিল প্যালেস্টাইনি জঙ্গিরা। ছুটে এসেছিল ঝাঁকে ঝাঁকে রকেট। তবে বিশেষ প্রযুক্তিবলে অধিকাংশ রকেটের অভিমুখ ঘুরিয়ে দেওয়ায় ক্ষয়ক্ষতি অনেকটা আটকানো গিয়েছে (most intensive aerial exchanges for years)। পাল্টা জবাব দিয়েছে ইজরায়েলও (Israel)। মঙ্গলবার সকালেও জারি ছিল সেই সংঘর্ষ। 


আরও পড়ুন: নেপোলিয়নের স্মৃতিসৌধের উপরে তাঁরই প্রিয় ঘোড়ার কঙ্কাল; খেপে উঠল জনতা!


হাসপাতাল সূত্রের খবর, এই সংঘর্ষে অন্তত ২৬ জন প্যালেস্টাইনি নিহত হয়েছেন। সোমবারই ২০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যার মধ্যে ৯ জন ছিল শিশু। ইজরায়েলি সেনার অবশ্য দাবি, হামলাকারী হামাস (Hamas) জঙ্গিদের উদ্দেশ্যেই ওই আক্রমণ হেনেছে তারা। ইজরায়েল সরকারের মতে, ২০১৪ সালের যুদ্ধের পরে এত বড় হামলা আর হয়নি। আতঙ্কিত গাজাবাসী বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বেরিয়ে পড়েছেন। প্যালেস্টাইনি জঙ্গিগোষ্ঠী হামাস এই হামলার দায় নিয়েছে। তারা জানিয়েছে, ইজরায়েলি দমন-পীড়নের জবাব দিতেই এই হামলা।


পুরো বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ। আজ জেনেভায় রাষ্ট্রুপুঞ্জের মুখপাত্র বলেন, সমস্ত ধরনের সন্ত্রাস বা সন্ত্রাসে উস্কানির নিন্দা করছি। ইজরায়েল সরকারকেও বলেন, ওই এলাকার বাসিন্দাদের বাক্-স্বাধীনতা, জমায়েত ও জনসভার অধিকার দিতে হবে ইজরায়েলকে। তিনি বলেছেন, শান্তিপ্রিয় বাসিন্দাদের উপরে দমন-পীড়ন চালানো অনুচিত। যদি কোনও কড়া পদক্ষেপ নিতেই হয়, লক্ষ্য রাখতে হবে তাতে যেন মানবাধিকার লঙ্ঘন না-হয়। প্রসঙ্গত, এর আগে আমেরিকাও এই সংঘর্ষ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। 


আরও পড়ুন: ইজরায়েলে হামাসের রকেট হানা, ভিডিও কল চলাকালীন নিহত ভারতীয় মহিলা