ওয়েব ডেস্ক: তুরস্কে রুশ রাষ্ট্রদূতকে গুলি করে খুন। বার্লিনে ট্রাকের তাণ্ডবে বারোজনের মৃত্যু। দুটি ঘটনায় উঠে এল নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টুইটে। টুইটারে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘’আজ তুরস্ক, সুইজারল্যান্ড, জার্মানিতে সন্ত্রাসবাদী হামলা হয়েছে। পরিস্থিতি ক্রমেই আরও খারাপ হচ্ছে। সভ্য দুনিয়ায় এবার ভাবনার বদল আনা দরকার।‘’প্রসঙ্গত, আততায়ীর গুলিতে মৃত্যু হল তুর্কিতে রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত অ্যান্ড্রে কারলভের। খুব কাছ থেকে গুলি করা হয় তাকে লক্ষ্য করে।গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় কাছের হাসপাতালে।সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।৷রাজধানীতে একটি ছবির প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় তার উপর হামলা হয়। কারলভ ছাড়াও গুলিতে জখম হয়েছে আরও তিনজন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন বীরেন্দ্র সেহবাগের পর টেস্টে ৩০০ করলেন করুন নায়ার


রাশিয়ার প্রশাসনে সূত্রে খবর, হামলার পেছনে থাকতে পারে আইএস জঙ্গি গোষ্ঠীর হাত। ইতিমধ্যে তদন্তের জন্য তুরস্কের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে রাশিয়া। ২০১৩ সাল থেকে তুরস্কে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করছেন অ্যান্ড্রে কারলভ।অন্যদিকে, বড়দিনের মুখে বার্লিনে রক্তস্নান। ফিরল ফ্রান্সের নিস হামলার স্মৃতি। গত পনেরোই জুলাই বাস্তিল দিবসে ফ্রান্সের নিসে শহরে ভিড় করেছিলেন অনেকে। আচমকা দুরন্ত গতিতে ঢুকে পড়ে একটি ট্রাক। ট্রাক চালকের তাণ্ডবে প্রাণ হারান চুরাশি জন। ঘটনার পর ট্রাকের তাণ্ডবে ভিড়ের মধ্যে দিয়েই  ভিড়ের মধ্যে আছড়ে পড়েছিল দুরন্ত গতির ট্রাক। প্রাণ হারিয়েছিলেন চুরাশি জন।ওই ঘটনার পর ঘাতক ট্রাকচালককে বাহবা দিয়েছিল আইসিস। বার্লিনের সিটি স্কোয়্যারের ঘটনাতেও অনেকে নিসের ছায়া দেখছেন। বারোজনের মৃত্যুর পর প্রশ্ন উঠছে, এর পিছনেও কী জড়িয়ে সন্ত্রাস?


আরও পড়ুন  বিয়ের হয়েছে মাত্র সাতদিন, অস্বাভাবিক মৃত্যু হল নতুন বউয়ের