নিজস্ব প্রতিবেদন: চিনের অভ্যন্তরেই জোরালো ফাটল। উত্তপ্ত হংকং! বিক্ষোভ, বিদ্রোহ। প্রায় ৩০ জনকে চিনের নতুন জাতীয় নিরাপত্তা আইন অমান্য করার জন্য হংকং থেকে গ্রেফতার করেছে চিনা পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ব্রিটেনের কাছ থেকে ১৯৯৭ সালে হংকং এর ক্ষমতা পায় চিন। কথা ছিল চিন কমপক্ষে ৫০ বছরের জন্য হংকংয়ের স্বাধীনতা রক্ষা করবে। কিন্তু হলো কই। সম্প্রতি হংকং এর জন্য নতুন জাতীয় নিরাপত্তা আইন নিয়ে আসে চিন। যেখানে বলা হয় বিচ্ছিনতাবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও বিদেশের সঙ্গে সংঘবদ্ধ হয়ে অপরাধ করলে সর্বনিম্ন ৩ বছরের কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন জেল হতে পারে।


নতুন আইনে এ-ও বলা হয় প্রতিবাদীদের দ্বারা যদি জনপরিবহণ ক্ষতিগ্রস্থ হয়, তাহলে তা সন্ত্রাসবাদ হিসেবে বিবেচিত হবে। গত বছর চিনা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল হয়েছিল হংকং। হংকংকে সাহায্য জুগিয়েছিল আমেরিকা, ব্রিটেনের মতো ক্ষমতাশালী দেশ। তাই নতুন আইন এনে কার্যত প্রতিবাদের কোমর ভেঙে দেয় চিন। এমনটাই ভাবছেন বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ।


আরও পড়ুন: লঞ্চডুবি! এই ব্যক্তি নাকি জলের তলায় বেঁচে ছিলেন ১৩ ঘণ্টা! বুজরুকি নাকি অলৌকিক?


  এই আইনের কঠোর নিন্দা করেছিল আমেরিকা ও ব্রিটেন। মার্কিন স্টেট সেক্রেটারি মাইক পম্পেও বলেছিলেন, "৫০ বছরেরে স্বাধীনতা দেওয়ার কথা ছিল হংকং পেল মাত্র ২৩ বছর।"


#BREAKING: A man was arrested for holding a #HKIndependence flag in #CausewayBay, Hong Kong, violating the #NationalSecurityLaw. This is the first arrest made since the law has come into force. pic.twitter.com/C0ezm3SGDm



 আইন আসার পরেই গণতন্ত্রের দাবিতে প্রতিবাদ শুরু হয় হংকং জুড়ে। হংকং পুলিস স্বাধীন হংকং পতাকা দেখানোর অপরাধে আজ এই বিতর্কিত জাতীয় নিরাপত্তা আইন অমান্য করার দায়ে প্রথম একজনকে গ্রেফতার করেছে। এমনকি পিপার স্প্রে থেকে জল কামানও চালিয়েছে চিনা পুলিস।