নিজস্ব প্রতিবেদন: সৈকতে হাঁটছিলেন তিনি। হঠাৎই বিচে কিছু একটা দেখে চমকে উঠলেন। অনেকগুলি নীল-রঙা প্রাণী। দেখতে অপূর্ব সুন্দর। সঙ্গে সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকে চালান করলেন তিনি। তারপরই প্রাণীটি নিয়ে চর্চা-গবেষণা শুরু হয়ে গিয়েছে।   
তাঁর নাম মারিয়া ওয়েজেনের। হাঁটছিলেন কেপটাউনের এক সৈকতে। বহু বছর ধরে তিনি ওই সৈকতের কাছাকাছিই থাকেন। তাঁর দাবি, তিনি কোনও দিন এখানে এই ধরনের কোনও প্রাণী দেখেননি। স্টারফিস তাঁর চোখে পড়েছে। এবং তাঁর হাতের কাছে পড়লেই তিনি তাদের ধরে জলে ঠেলে দেন। এ ক্ষেত্রেও তাঁর তেমন ইচ্ছা ছিল। কিন্তু তাঁর কেমন সন্দেহ হয়, অচেনা এই প্রাণীটির হুল থাকতে পারে। তাঁর আশঙ্কাই সত্যি হয়। ভাল করে পর্যবেক্ষণ করে তিনি প্রাণীটির শরীরে একটি হুল আবিষ্কার করেন। বিষাক্ত হতে পারে মনে করে তিনি আর ওই চেষ্টা করেননি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নীল-রঙা এই সামুদ্রিক প্রাণীটির বৈজ্ঞানিক নাম গ্ল্যাকাস আটলান্টিকাস। তবে ব্লু ড্রাগন নামেই বেশি পরিচিত এরা। এদের শরীরে যে হুলটি আছে কোনও ভাবে এরা সেটি কারও শরীরে ফুটিয়ে দিলে আক্রান্তের বমি-বমি ভাব লাগে, ত্বকে অ্যালার্জি দেখা যায়, অত্যন্ত যন্ত্রণাও হয় সারা শরীরে।


বালির ওপর অত্যন্ত দ্রুত চলাচল করা এই ভয়ঙ্কর সুন্দর প্রাণীটিকে নিয়ে এখন দারুণ চর্চা চলছে। 


আরও পড়ুন:  মদ্যপান ও ধূমপানই দীর্ঘ জীবনের রহস্য!