ওয়েব ডেস্ক: লম্বায় সাড়ে ৩ মিটার। ওজনে ৫০ কেজি। আঁচ করতে পারছেন জিনিসটা কী? যদি বলি হুঁকো তা হলে অবাক হতে হয় বই কী! এই হুঁকোর আস্বাদ নিতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে টাইগ্রিসের তীরে। বাগদাদের এক কাফেতে অতিকায় হুঁকো সহযোগে বসছে ধূমপায়ীদের মজলিশ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হুঁকোর মৌতাতে মজেছে বাগদাদ। তবে, এ হুঁকো যেমন তেমন নয়। লম্বায় পাক্কা সাড়ে ৩ মিটার। বাগদাদের কাফেতে সুখটান দিতে এসে ক্রেতারা অবাক চোখে ঘাড় উঁচিয়ে তাকিয়ে। ফটাফট উঠছে সেলফিও। কোম্পানির নাম তাহা।


বাগদাদের এই হুঁকো মেকারের বিশ্বজোড়া নামডাক। ওদের স্পেশালিটি ব্যবিলনীয় হুঁকো। আমেরিকা, সুইডেন, নেদারল্যান্ড, জর্ডন, লেবাননের মতো নানা দেশে ওরা হুঁকো রফতানি করে। সংস্থার কর্তাদের মনে হয়েছে ব্যবসা তো অনেক হল। এ বার একটু রেকর্ড গড়ার চেষ্টা করলে কেমন হয়। যেমন ভাবা তেমন কাজ।


গিনেস বুকে নাম তোলার লক্ষ্যে তৈরি ৫০ কেজি ওজনের সাড়ে ৩ মিটার লম্বা হুঁকো। তামা দিয়ে তৈরি এই হুঁকোর গায়ে রয়েছে হাতের কাজ। তাতে ফুটে উঠেছে আরবের সংস্কৃতি। বাগদাদে সংস্থার নিজেদের একটি কাফেতে অতিকায় এই হুঁকো বসানো হয়েছে। হুঁকো এতটাই লম্বা যে পরিষ্কার করতে বা কয়লা পাল্টাতে লাগছে মই। লম্বায় ছাদ ছুঁলেও ক্রেতারা বলছেন, এ হুঁকো এক্কেবারে পারফেক্ট। সুখটানে কোনও সমস্যাই নেই। কী ভাবছেন, একবার ঘুরে আসবেন নাকি বাগদাদ?