নিজস্ব প্রতিবেদন: বিপাকে পড়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। বাণিজ্য যুদ্ধে বাইরের ‘শত্রুকে’ রুখতে গিয়ে ঘরেই ‘বিভীষণ’! সম্প্রতি মার্কিন মোটরপ্রস্তুতকারী সংস্থা হার্লে-ডেভিডসন ‘হুঁশিয়ারি’ দিয়ে বলেছে, যদি না চড়া হারের শুল্ক থেকে রেহাই পাওয়া যায়, তা হলে তাদের উত্পাদনের একটা অংশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে নিয়ে যেতে হবে। শুল্ক নীতির ‘মোক্ষম জায়গায়’ আঘাত লাগায় ডোনাল্ড ট্রাম্পও পালটা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, “ভিন দেশে উত্পাদন করার সিদ্ধান্তে শুল্ক নীতি কোনও অজুহাত হতে পারে না।”


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- ‘ধূসর তালিকা’ নিয়ে চুপ! জঙ্গি দমনে পাকিস্তানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বেজিং


ফক্স নিউজ-কে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে ট্রাম্প যুক্তি দেন, হার্লে-ডেভিডসন আদ্যন্তে মার্কিনি সংস্থা। তাদের বাইক নিয়ে গর্ববোধ করেন মার্কিন নাগরিকরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বাইক উত্পাদন করা উচিত তাদের।


উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্টের চাপে পড়ে ভারতে আমদানি হওয়া হার্লে-ডেভিডসন গাড়ির শুল্ক কমায় মোদী সরকার। ৭০ শতাংশ থেকে ৫০-এ নামিয়ে আনা হয় শুল্কের হার। তবে তাতেও খুশি হননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি জানিয়েছিলেন ‘পারস্পরিক শুল্ক নীতি’তে ভরসা রেখে এগোনো উচিত ভারতের। অর্থাত্ ভারতে প্রস্তুত গাড়ির উপর যেহেতু কোনও আমদানি শুল্ক (জিরো ট্যাক্স) বসায়নি ট্রাম্প প্রশাসন। তাই এ বিষয়ে ভারতেরও শূন্য কর নীতি অনুসরণ করা উচিত। বিষয়টি নিয়ে প্রতিমুহূর্তে  ‘বড় বাজার’ ভারতকে চাপে রাখছে হোয়াইট হাউজ।


আরও পড়ুন- চিনকে ‘শাস্তি’ দিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌ-মহড়া থেকে বাদ দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র