কানেকটেড বিশ্বে কানেকশনেই পিছিয়ে গেল ভারত
এই তো সেদিন রীতার হাতে একটি দাবি ফোন দেখে লাফিয়ে উঠেছিলেন পল্লবী। রাতে স্বামী বাড়ি ফিরতেই, তড়িঘড়ি দাবি পেশ। `এবারের বার্থ ডে তে কিন্তু আমার লেটেস্ট ভার্সনের একটি অ্যানরয়োড ফোন চাই। নইলে রীতার সামনা সামনি দাঁড়াতেই পারব না।।` দাবি অনুসারে ফোন তো এল। কিন্তু, তার ব্যবহার সম্বন্ধে কতটা সচেতন হলেন পল্লবী?
ওয়েব ডেক্স : এই তো সেদিন রীতার হাতে একটি দাবি ফোন দেখে লাফিয়ে উঠেছিলেন পল্লবী। রাতে স্বামী বাড়ি ফিরতেই, তড়িঘড়ি দাবি পেশ। "এবারের বার্থ ডে তে কিন্তু আমার লেটেস্ট ভার্সনের একটি অ্যানরয়োড ফোন চাই। নইলে রীতার সামনা সামনি দাঁড়াতেই পারব না।।" দাবি অনুসারে ফোন তো এল। কিন্তু, তার ব্যবহার সম্বন্ধে কতটা সচেতন হলেন পল্লবী?
বর্তমান টেক বিশ্বে কে কাকে কতটা পাল্লা দিয়ে চলতে পারে তা নিয়েই চলছে লড়াই। টেকনোলজিকে কাজে লাগিয়ে কে কতটা নিজের ও বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারছে তা নিয়েও চলছে নিরন্তর গবেষণা।
পল্লবী বা রীতার মতো ভারতবর্ষে হাজার হাজার মানুষ নিজেদের টেক স্যাভি প্রমাণ করতে প্রতিদিনই ছুটছেন গেজেট কিনতে বা সোশাল মিডিয়ায় প্রোফাইল খুলতে। কিন্তু, জানেন কী বিশ্বজুড়ে চলা সমীক্ষায় কানেকটেড কান্ট্রিজের তালিকায় ভারতের স্থান কোথায়? শুনলে হয়তো নিজের প্রতি নিজেই কিছুটা বিরক্ত হবেন।
৭৮টি দেশকে নিয়ে চালানো এই সমীক্ষায় ভারত বর্তমানে রয়েছে ৭২ নম্বরে। প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশও ভারতকে ছাপিয়ে গেছে এই তালিকায়। অন্যদিকে, হংকং রয়েছে প্রথম স্থানে। মূলত, মোবাইল, টেলিভিশন, স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ভিডিও গেম ও কয়েকটি সোশাল মিডিয়ার উপর চালানো হয় এই সমীক্ষা। তালিকায় প্রথম ১০শে হংকং ছাড়াও রয়েছে উত্তর অ্যামেরিকা, সৌদি আরব, জার্মানি, নরওয়ের মতো দেশ।