নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্বের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে লেখা থাকবে। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব মাস কমিউনিকেশনের প্রাক্তনী অ্যাসোয়িশনের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের বার্ষিক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্যই করলেন বাংলাদেশের নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তাঁর কথায়, ''বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের ১২ হাজার জওয়ান জীবন দিয়েছেন। প্রায় ১ কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল ভারচ। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে লেখা। আগামী দিনে সম্পর্ক আরও উন্নত হবে''।     


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বাংলাদেশের জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব মাস কমিউনিকেশন-এর প্রাক্তনী অ্যাসোয়িশনের আলোচনাচক্রে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির হয়েছিলেন নৌ পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী। ওই অনুষ্ঠানে ভারত, ভুটানের সঙ্গে জলপথে যোগাযোগ বাড়ানোর কথা জানান খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। বলেন, ''ভারতের সঙ্গে আমাদের কোনও সমস্যা নেই। ভারতের সঙ্গে আমাদের অতীতেও সুসম্পর্ক ছিল। আলোচনার মাধ্যমে যাবতীয় বিবাদ মিটিয়ে দুদেশের বন্ধুত্ব এগিয়ে চলেছে''।   


ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নে গণমাধ্যমের ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দেন সে দেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত রিভা গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর কথায়,''বাংলাদেশ-ভারত দু’দেশেই শক্তিশালী গণমাধ্যম রয়েছে। জনমত গঠন এবং দেশের মানস গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকাকে কোনওভাবেই খাটো করা যায় না। উভয় দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির আদানপ্রদানের দুদেশের গণমাধ্যমের মধ্যে আরও সম্পৃক্ততা থাকা দরকার''।


প্রাক্তনী অ্যাসোসিয়েশনের বাংলাদেশের সভাপতি ইহসানুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ছিলেন আইআইএমসি প্রাক্তনী অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি প্রসাদ সান্যাল, সংসদ সদস্য অসীমকুমার উকিল ও বাংলাদেশের সহ-সভাপতি আজিজুল ইসলাম ভুঁইয়া।


আরও পড়ুন- কেমন যাবে আপনার এই বছর, জেনে নিন ১৪২৬ সনের রাশিফল